সচেতনমহলের অনেকে দিনের বেলা ছাড়াও গভীর রাত পর্যন্তঅবৈধ মোটরসাইকেলের স্প্রীড দিয়ে চালানো আওয়াজের ঝনঝনানি লেগে থাকে যে সেটা অত্র প্রতিবেদককে দুঃখের সাথে এবং ক্ষোভের সাথে জানায়। টেকনাফ উপজেলা পরিষদ ও প্রশাসনিক
এরিয়ায় টেকনাফের বিভিন্ন জায়গার ইয়াবা ব্যবসায়ীদের আনাগোনার কারণে মোটরসাইকেলের ঝনঝনানি অতিরিক্তভাবে বেড়ে গেছে। তারা এত স্প্রীড দিয়ে মোটরসাইকেল চালায়, রাস্তা থেকে হাটা সাধারণ মানুষজন,ছাত্র-ছাত্রীগণ ও রোগীরা পর্যন্ত ভয়ে আতঙ্কবোধ করে। বিশেষ করে উপজেলা আদর্শ কেজি স্কুলে যাওয়ার সময় রাস্তা পার হতেও বাচ্চাদের
১৫ থেকে ২০ মিনিট সময় লাগে বলে অভিভাবকগণ জানায়।তাই প্রশাসনিক এরিয়ায় বসবাসরতরা ইউএনও অফিসের সামনে একটা, উপজেলা পরিষদের সামনে একটা, ইয়াসীনের চায়ের দোকানের
সামনে একটা ও বাচ্চাদের স্কুলে যাওয়ার জন্য রাস্তা পারাপারের সুবিধার্থে
উপজেলা কেজি স্কুলের পূর্বে মেইন রোডে একটাসহ মোট চারটা স্প্রীড ব্রেকার দেওয়ার জন্য জোর দাবী
জানায়।যদি চিহ্নিত স্থানগুলোতে স্প্রীড ব্রেকারের ব্যবস্থা করা হয় তাহলে বিভিন্ন জায়গার ইয়াবা ব্যবসায়ীদের মোটরসাইকেলের দৌরাত্ম্য অনেকাংশে কমে যাবে বলে তারা মনে করেন।এই ব্যাপারে জনদরদী,দানশীল ও টেকনাফ পৌরসভার প্যানেল মেয়র-০৩ কহিনুর আক্তারের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি অত্র প্রতিবেদককে ঝনঝনানির কথা স্বীকার করে বলেন, উপজেলা পরিষদ এলাকায় অবৈধ মোটরসাইকেলের ঝনঝনানি সত্য তবে এই ব্যাপারে আমি উর্ধতন কর্তৃপক্ষকে অনেক আগেই অবহিত করেছি এবং এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে তিনি জানান।আর স্প্রীড ব্রেকার নির্মাণ খুবই জরুরী বলেও তিনি জানায়। অবশেষে দ্রুত স্প্রীড ব্রেকারের ব্যবস্থা করে ঝনঝনানি রোধে উপজেলা নির্বাহী
অফিসার(ইউএনও) মোহাম্মদ শফিউল আলমের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন, সুশীল সমাজসহ সর্বস্তরের জনসাধারণ।
এরিয়ায় টেকনাফের বিভিন্ন জায়গার ইয়াবা ব্যবসায়ীদের আনাগোনার কারণে মোটরসাইকেলের ঝনঝনানি অতিরিক্তভাবে বেড়ে গেছে। তারা এত স্প্রীড দিয়ে মোটরসাইকেল চালায়, রাস্তা থেকে হাটা সাধারণ মানুষজন,ছাত্র-ছাত্রীগণ ও রোগীরা পর্যন্ত ভয়ে আতঙ্কবোধ করে। বিশেষ করে উপজেলা আদর্শ কেজি স্কুলে যাওয়ার সময় রাস্তা পার হতেও বাচ্চাদের
১৫ থেকে ২০ মিনিট সময় লাগে বলে অভিভাবকগণ জানায়।তাই প্রশাসনিক এরিয়ায় বসবাসরতরা ইউএনও অফিসের সামনে একটা, উপজেলা পরিষদের সামনে একটা, ইয়াসীনের চায়ের দোকানের
সামনে একটা ও বাচ্চাদের স্কুলে যাওয়ার জন্য রাস্তা পারাপারের সুবিধার্থে
উপজেলা কেজি স্কুলের পূর্বে মেইন রোডে একটাসহ মোট চারটা স্প্রীড ব্রেকার দেওয়ার জন্য জোর দাবী
জানায়।যদি চিহ্নিত স্থানগুলোতে স্প্রীড ব্রেকারের ব্যবস্থা করা হয় তাহলে বিভিন্ন জায়গার ইয়াবা ব্যবসায়ীদের মোটরসাইকেলের দৌরাত্ম্য অনেকাংশে কমে যাবে বলে তারা মনে করেন।এই ব্যাপারে জনদরদী,দানশীল ও টেকনাফ পৌরসভার প্যানেল মেয়র-০৩ কহিনুর আক্তারের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি অত্র প্রতিবেদককে ঝনঝনানির কথা স্বীকার করে বলেন, উপজেলা পরিষদ এলাকায় অবৈধ মোটরসাইকেলের ঝনঝনানি সত্য তবে এই ব্যাপারে আমি উর্ধতন কর্তৃপক্ষকে অনেক আগেই অবহিত করেছি এবং এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে তিনি জানান।আর স্প্রীড ব্রেকার নির্মাণ খুবই জরুরী বলেও তিনি জানায়। অবশেষে দ্রুত স্প্রীড ব্রেকারের ব্যবস্থা করে ঝনঝনানি রোধে উপজেলা নির্বাহী
অফিসার(ইউএনও) মোহাম্মদ শফিউল আলমের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন, সুশীল সমাজসহ সর্বস্তরের জনসাধারণ।