হিটে প্রথম হয়েই ফাইনালে উঠেছিলেন মার্গারিটা মামুন এবার অলিম্পিকের মঞ্চ থেকে জিতে নিলেন সোনা।। সেখানে চার ইভেন্ট হুপ, বল, ক্লাব ও রিবনে সাকুল্যে স্কোর করেন ৭৪.৩৮৩। ফাইনালে হিটের স্কোরকেও ছাপিয়ে যান তিনি।
সোনা জয়ের পথে মার্গারিটা পিছনে ফেলে দেন ফেভারিট ও তিনবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ইয়ানা কুদ্রিয়াভৎসেভাকে। তিনিও রাশিয়ারই। অলিম্পিক পদক এখনও দিবাস্বপ্ন বাংলাদেশের। বাঙালিরও। মার্গারিটার সাফল্যে গর্বিত বাংলাদেশ। সেই সঙ্গে বাঙালিও।
তাঁকে নিয়ে যে উচ্ছ্বসিত বাংলাদেশ, সেটা জানতে পেরেছেন মার্গারিটা। আর তাই বলছেন, বাংলাদেশের অনেকেই আমাকে সমর্থন করেছেন, তা জেনে আমি খুব খুশি। আমি বাংলায় ১ থেকে ১০ পর্যন্ত গুনতে পারি। ছোটোবেলায় বাবা আমাকে বাংলা শেখাতেন।
এখন অবশ্য সেসব ভুলে গিয়েছি। জুনিয়র পর্যায়ে বাংলাদেশকে একবার প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন মার্গারিটা মামুন। তাঁর দ্বৈত নাগরিকত্ব ছিল। জুনিয়র হিসেবে একটি প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করার সিদ্ধান্তও নিয়েছিলেন তিনি। পরে অবশ্য তিনি রাশিয়ার হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেন।