বুধবার বিকাল চারটা ৩৭ মিনিটে এই ভূকম্পন অনুভূত হয়। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্নস্থানে তীব্র ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে।
ভূকম্পনের স্থায়িত্ব ছিল কয়েক সেকেন্ড। ৬.৮ মাত্রার এই ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল মিয়ানমারের চকে। ভূমিকম্পের পর দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ঢাকাটাইমস অফিসে ফোন করে ভূমিকম্পের সর্বশেষ খবরাখবর সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয়। অনেকেই আতঙ্কে বাসাবাড়ি অর্থাৎ বড় ভবন থেকে নিচে নেমে আসে।
ইউএসজিএস জানিয়েছে, ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল ঢাকা থেকে ৩৩২ কিলোমিটার দূরে উত্তর-মধ্য মায়ানমারের বন্দরনগরী চাউক থেকে ২৪ কিলোমিটার দূরে। ভূ-পৃষ্ঠ থেকে এর গভীরতা ছিলো ৮৪ কিলোমিটার। তবে সংস্থাটি এর আগে কম্পনের মাত্রা ৬.৭ বলে জানিয়েছিল।চট্টগ্রাম, রাজশাহী এবং রংপুরেও ভূমিকম্পন অনুভূত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
গতকালও সারাদেশের বিভিন্নস্থানে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছিল। উৎসস্থলে রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৫ দশমিক ৩। ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল রাজধানী ঢাকা থেকে ৪০৯ কিলোমটার দূরে মিয়ানমারের মাওলায়েক ও সাগাইনে এলাকায়। এর একদিন যেতে না যেতেই আবারো ভূমিকম্পে কাঁপলো দেশ।