টাঙ্গাইল সদর উপজেলায় সমাজসেবা অধিদফতরের পাঁচ হাজার টাকা ভাতা পেতে চার হাজার টাকা ঘুষ নেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। মঙ্গলবার দুপুরে অতিরিক্ত এ টাকা আদায়ের সময় টাঙ্গাইল সোনালী ব্যাংক শাখা থেকে সমাজসেবা কর্মকর্তার সহযোগী রেহেনা পারভীনকে আটক করেছে পুলিশ।এ ঘটনায় উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা শাহআলম মিয়া ও তার সহযোগী মগড়া ইউনিয়নের সাবেক সংরক্ষিত নারী সদস্য রেহেনা পারভীনের নামে টাঙ্গাইল মডেল থানায় মামলা হয়েছে।
মামলা সূত্রে জানা যায়, মগড়া ইউনিয়নের নলখোলা গ্রামের মনি বেগম (৫২) তার স্বামীর ফরমান আলী (৭০) পঙ্গু ভাতা, মনোয়ারা বেগম (৬৫) বয়স্ক ভাতা ও এলিজা বেগম (৬২) বয়স্ক ভাতার জন্য উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তাকে দুই হাজার টাকা উৎকোচ দেন।
পরবর্তীতে মঙ্গলবার দুপুরে টাঙ্গাইল সোনালী ব্যাংক শাখা থেকে টাকা উঠানোর সময় সাবেক ইউপি মহিলা সদস্য রেহানা পারভীন তার খরচ ও সমাজসেবা কর্মকর্তাকে অতিরিক্ত ঘুষের টাকা দিতে হবে বলে আরও দুই হাজার টাকা দাবি করেন।এ সময় তিনি এলিজা বেগমের কাছ থেকে দুই হাজার টাকা, মনি বেগমের কাছ থেকে এক হাজার টাকা, মনোয়ারা বেগমের কাছ থেকে তিন হাজার পাঁচশ’ টাকা জোরপূর্বক আদায় করেন। একপর্যায়ে অতিরিক্ত এ টাকা দেয়া নিয়ে তাদের মধ্যে বাকবিতণ্ডার ঘটনা ঘটে। এ সময় সোনালী ব্যাংকের এক কর্মকর্তা থানায় খবর দিলে পুলিশ রেহেনা পারভীনকে আটক করে। তিনজনের কাছ থেকে নেয়া ছয় হাজার টাকা উদ্ধার করে।
এ প্রসঙ্গে সদর উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা ফরহাদ হোসেন বলেন, ‘গত দুদিন আগে টাঙ্গাইল সদর উপজেলায় যোগদান করেছি। শাহআলম মিয়ার বিষয়টি আমার জানা নেই। তবে আমি যোগদানের পর থেকে সমাজসেবা অফিসের কেউ কোনো উৎকোচ নিলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
এ ব্যাপারে টাঙ্গাইল মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুল হক ভুঁইয়া বলেন, মগড়া ইউনিয়নের সাবেক মহিলা সংরক্ষিত সদস্য রেহেনা পারভীনকে আটকের পর তার কাছ থেকে ছয় হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়েছে।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগি এলিজা বেগম বাদী হয়ে রেহেনা পারভীন ও শাহআলমকে আসামি করে থানায় মামলা দায়ের করেছেন বলেও জানান তিনি।
মামলা সূত্রে জানা যায়, মগড়া ইউনিয়নের নলখোলা গ্রামের মনি বেগম (৫২) তার স্বামীর ফরমান আলী (৭০) পঙ্গু ভাতা, মনোয়ারা বেগম (৬৫) বয়স্ক ভাতা ও এলিজা বেগম (৬২) বয়স্ক ভাতার জন্য উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তাকে দুই হাজার টাকা উৎকোচ দেন।
পরবর্তীতে মঙ্গলবার দুপুরে টাঙ্গাইল সোনালী ব্যাংক শাখা থেকে টাকা উঠানোর সময় সাবেক ইউপি মহিলা সদস্য রেহানা পারভীন তার খরচ ও সমাজসেবা কর্মকর্তাকে অতিরিক্ত ঘুষের টাকা দিতে হবে বলে আরও দুই হাজার টাকা দাবি করেন।এ সময় তিনি এলিজা বেগমের কাছ থেকে দুই হাজার টাকা, মনি বেগমের কাছ থেকে এক হাজার টাকা, মনোয়ারা বেগমের কাছ থেকে তিন হাজার পাঁচশ’ টাকা জোরপূর্বক আদায় করেন। একপর্যায়ে অতিরিক্ত এ টাকা দেয়া নিয়ে তাদের মধ্যে বাকবিতণ্ডার ঘটনা ঘটে। এ সময় সোনালী ব্যাংকের এক কর্মকর্তা থানায় খবর দিলে পুলিশ রেহেনা পারভীনকে আটক করে। তিনজনের কাছ থেকে নেয়া ছয় হাজার টাকা উদ্ধার করে।
এ প্রসঙ্গে সদর উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা ফরহাদ হোসেন বলেন, ‘গত দুদিন আগে টাঙ্গাইল সদর উপজেলায় যোগদান করেছি। শাহআলম মিয়ার বিষয়টি আমার জানা নেই। তবে আমি যোগদানের পর থেকে সমাজসেবা অফিসের কেউ কোনো উৎকোচ নিলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
এ ব্যাপারে টাঙ্গাইল মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুল হক ভুঁইয়া বলেন, মগড়া ইউনিয়নের সাবেক মহিলা সংরক্ষিত সদস্য রেহেনা পারভীনকে আটকের পর তার কাছ থেকে ছয় হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়েছে।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগি এলিজা বেগম বাদী হয়ে রেহেনা পারভীন ও শাহআলমকে আসামি করে থানায় মামলা দায়ের করেছেন বলেও জানান তিনি।