সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয় সম্প্রতি ডা. মুরাদ হাসানের একটি ফোনালাপ । যেখানে ফোনের অপর প্রান্তে ছিলেন চিত্রনায়ক ইমন ও নায়িকা মাহিয়া মাহি। ভাইরাল হওয়া অডিও ক্লিপটি নিয়ে সমালোচনার মুখে পড়েন ইমন। তিনি স্বীকার করেছেন ফাঁস হওয়া ফোনালাপটি সত্যি। তবে এটি সাম্প্রতিক নয়, বছর দুই আগের। এ ঘটনায় দুই দফা ডিবির ও একবার র্যাবের হেড অফিসে যেতে হয়েছে ইমনকে।
তবে এই বিপদের সময়ে শিল্পী সমিতিকে পাশে পাননি ইমন। যদিও তিনি বর্তমান কমিটির আন্তর্জাতিক সম্পাদক। সমিতির বর্তমান দায়িত্বশীলদের প্রতি ক্ষোভ ঝাড়লেন ইমন। জানালেন, বিপদে পাশে না পেয়ে নেতাদের চেনা হয়ে গেছে তার। তাই পরবর্তী সময়ে আর নির্বাচন করতে চান না তিনি।
ইমনের ভাষ্য, ‘শিল্পী সমিতি থেকে কাউকে পাশে পাইনি। প্রথমদিন জায়েদ খান একবার ফোন দিয়েছিল। ধরতে না পারায়, পরে কল ব্যাক করলে সে ধরেনি। আর কাউকেই পাইনি। সাতদিন পর গতকাল মিশা ভাই কল করে বলে আমেরিকা থেকে দেশে এসেছি। পাশে আছি। কিন্তু সাতদিন পর সব বিপদ কেটে যাওয়ার পর পাশে আছি বলে লাভটা কি?’
তিনি আরও বলেন, ‘নাটকের শিল্প সংঘকে দেখলাম তাহসান, মিথিলা ও ফারিয়ার নামে মামলা হওয়ায় পাশে থাকার বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে তারা। কিন্তু চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি কী করেছে, কিছুই না। কোনো দোষ করলাম না, তাও সংগঠন থেকে একটা ফোন করে মানসিক সাপোর্টও পাইনি। সামনে নির্বাচন আছে। যে সংগঠনের সদস্যরা খারাপ সময়ে শিল্পীদের পাশে থাকে না, তাদের সঙ্গে নির্বাচন করব না।’