কুমিল্লা : সোমবার কোতয়ালী থানায় নিহত নাছিমা আক্তারের বাবা খলিলুর রহমান বাদী হয়ে মামলাটি করেন।কুমিল্লায় হাউজিং এস্টেট এলাকার সেপটিক ট্যাংক থেকে নাছিমা আক্তার (৩০) নামে এক গৃহবধূ ও তার দেড় বছরের শিশু নাফিসের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় কুমিল্লা কোতয়ালী থানায় তিনজনকে আসামি করে মামলা হয়েছে।
মামলার প্রধান আসামি নাজমুল হাসান (৩৫) কুমিল্লা নগরীর হাউজিং এস্টেট এলাকার মীম প্যাক্স এগ্রো কমপ্লেক্স নামের ওষুধ কোম্পানির নাইটগার্ড এবং একই জেলার চান্দিনা উপজেলার বড়কুইট গ্রামের মাওলানা মতিনের ছেলে।
কুমিল্লা কোতয়ালী থানার ওসি আবদুর রব জানান, রোববার রাতে নগরীর হাউজিং এস্টেট এলাকার ব্লক-ডি এর ১নং প্লটের মীম প্যাক্স এগ্রো কমপ্লেক্স নামের একটি ভবন সংলগ্ন সেপটিক ট্যাংক থেকে মা ও শিশু ছেলের লাশ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় নিহত নাছিমা আক্তারের বাবা বাদী হয়ে স্বামী নাজমুল হাসানসহ অজ্ঞাত আরো দুইজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
তিনি আরো জানান, মা ও ছেলে হত্যার ব্যাপারটি প্রাথমিকভাবে দাম্পত্য কলহ বলে ধারণা করা হচ্ছে। মামলার প্রধান আসামি নাজমুলকে পেলে হত্যার সঠিক ক্লু জানা যাবে।
রোববার রাত ৮টার দিকে নগরীর হাউজিং এস্টেট এলাকার মীম প্যাক্স এগ্রো কমপ্লেক্স নামের ওষুধ কোম্পানির সেপটিক ট্যাংক থেকে পুলিশ লাশ দুটি উদ্ধার করে। তারা ওই কোম্পানির নাইটগার্ড নাজমুল হোসেনের স্ত্রী- সন্তান। নাজমুল পরিবার নিয়ে অফিসের পাসে বাসা ভাড়া করে থাকতো।