সিনথিয়াকে সকাল হলেই এসএসসি পরীক্ষায় বসতে হবে । সেভাবেই সব প্রস্তুতি সেরে রাতে ঘুমাতে যায় এই কিশোরী। কিন্তু ভোরের একটি ঘটনায় তার মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে। সকালের আলো ফোটার আগেই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান সিনথিয়ার বাবা। পরীক্ষায় বসার আগ মুহূর্তে বাবাকে হারিয়ে হতবিহ্বল হয়ে পড়ে মেয়েটি। শেষমেশ নিয়তি মেনে নিয়ে বাবার লাশ বাড়িতে রেখেই পরীক্ষার হলে যায় সিনথিয়া কবির।
ঘটনাটি ঘটেছে আজ রোববার নরসিংদীর পলাশ উপজেলায়। এদিন সারাদেশে শুরু হয়েছে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা। সিনথিয়া এবছর পলাশের জনতা আদর্শ বিদ্যাপীঠ থেকে পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে।সিনথিয়াদের বাড়ি উপজেলার ঘোড়াশাল পৌর শহরের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের কুটিরপাড়া এলাকায়। স্বজনরা জানান, রোববার ভোরে সিনথিয়ার বাবা হুমায়ুন কবির (৪৯) হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। বাবাকে হারিয়ে সিনথিয়া ভেঙে পড়লেও স্বজনদের উৎসাহে ঘোড়াশালের ডা. নজরুল বিন নূর মহসিন গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজের কেন্দ্রে পরীক্ষা দিতে যায়।সিনথিয়াদের বাড়ি উপজেলার ঘোড়াশাল পৌর শহরের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের কুটিরপাড়া এলাকায়। স্বজনরা জানান, রোববার ভোরে সিনথিয়ার বাবা হুমায়ুন কবির (৪৯) হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। বাবাকে হারিয়ে সিনথিয়া ভেঙে পড়লেও স্বজনদের উৎসাহে ঘোড়াশালের ডা. নজরুল বিন নূর মহসিন গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজের কেন্দ্রে পরীক্ষা দিতে যায়।সিনথিয়াদের বাড়ি উপজেলার ঘোড়াশাল পৌর শহরের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের কুটিরপাড়া এলাকায়। স্বজনরা জানান, রোববার ভোরে সিনথিয়ার বাবা হুমায়ুন কবির (৪৯) হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। বাবাকে হারিয়ে সিনথিয়া ভেঙে পড়লেও স্বজনদের উৎসাহে ঘোড়াশালের ডা. নজরুল বিন নূর মহসিন গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজের কেন্দ্রে পরীক্ষা দিতে যায়।ডা. নজরুল বিন নূর মহসিন গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ ও পরীক্ষাকেন্দ্রের কেন্দ্র সচিব রিনা নাসরিন বলেন, সিনথিয়ার বাবার মৃত্যুর বিষয়টি আমরা অবগত আছি। সে সবার সঙ্গে স্বাভাবিকভাবেই পরীক্ষা দিচ্ছে। আমরা মনে করি বিশেষ কোনো ব্যবস্থা ছাড়া সবার সঙ্গে পরীক্ষা দিলেই তার জন্য ভালো হবে। আমরাও তাকে সান্ত্বনা ও উৎসাহ দিয়েছি পরীক্ষা দিতে।
জনতা আদর্শ বিদ্যাপিঠের শিক্ষক মো. মাসুদ খান বলেন, আমরা বিষয়টি জানি। ভোরে তার বাবা মারা গেছেন। সিনথিয়া সকাল ১০টায় পরীক্ষা দিতে বসে।
সকাল হলেই এসএসসি পরীক্ষায় বসতে হবে সিনথিয়াকে। সেভাবেই সব প্রস্তুতি সেরে রাতে ঘুমাতে যায় এই কিশোরী। কিন্তু ভোরের একটি ঘটনায় তার মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে। সকালের আলো ফোটার আগেই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান সিনথিয়ার বাবা। পরীক্ষায় বসার আগ মুহূর্তে বাবাকে হারিয়ে হতবিহ্বল হয়ে পড়ে মেয়েটি। শেষমেশ নিয়তি মেনে নিয়ে বাবার লাশ বাড়িতে রেখেই পরীক্ষার হলে যায় সিনথিয়া কবির।
ঘটনাটি ঘটেছে আজ রোববার নরসিংদীর পলাশ উপজেলায়। এদিন সারাদেশে শুরু হয়েছে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা। সিনথিয়া এবছর পলাশের জনতা আদর্শ বিদ্যাপীঠ থেকে পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে।
সিনথিয়াদের বাড়ি উপজেলার ঘোড়াশাল পৌর শহরের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের কুটিরপাড়া এলাকায়। স্বজনরা জানান, রোববার ভোরে সিনথিয়ার বাবা হুমায়ুন কবির (৪৯) হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। বাবাকে হারিয়ে সিনথিয়া ভেঙে পড়লেও স্বজনদের উৎসাহে ঘোড়াশালের ডা. নজরুল বিন নূর মহসিন গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজের কেন্দ্রে পরীক্ষা দিতে যায়।
ডা. নজরুল বিন নূর মহসিন গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ ও পরীক্ষাকেন্দ্রের কেন্দ্র সচিব রিনা নাসরিন বলেন, সিনথিয়ার বাবার মৃত্যুর বিষয়টি আমরা অবগত আছি। সে সবার সঙ্গে স্বাভাবিকভাবেই পরীক্ষা দিচ্ছে। আমরা মনে করি বিশেষ কোনো ব্যবস্থা ছাড়া সবার সঙ্গে পরীক্ষা দিলেই তার জন্য ভালো হবে। আমরাও তাকে সান্ত্বনা ও উৎসাহ দিয়েছি পরীক্ষা দিতে।
জনতা আদর্শ বিদ্যাপিঠের শিক্ষক মো. মাসুদ খান বলেন, আমরা বিষয়টি জানি। ভোরে তার বাবা মারা গেছেন। সিনথিয়া সকাল ১০টায় পরীক্ষা দিতে বসে।