শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি জানিয়েছেন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার পর করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়লে পুনরায় তা বন্ধ করে দেওয়ার কথা । আজ শনিবার সকালে জামালপুর সার্কিট হাউজে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
মন্ত্রী বলেন, ‘দীর্ঘ ১৭ মাস পর রোববার থেকে খোলা হচ্ছে দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। স্বাস্থ্যবিধি মেনে পাঠদান করলে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়ার সম্ভাবনা কম। তারপরও সংক্রমণ বেড়ে যাবার আশঙ্কা দেখা দিলে প্রয়োজনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ফের বন্ধ করে দেওয়া হবে।’
কোনো শিক্ষার্থী বা তার পরিবারের কেউ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলে বা উপসর্গ থাকলে তাদেরকে বিদ্যালয়ে না পাঠানোর অনুরোধও জানান ডা. দীপু মনি।
গত বছরের ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনাভাইরাস শনাক্তের কয়েকদিন পর দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা দেওয়া হয়। সংক্রমণ পরিস্থিতির ওপর ভিত্তি করে দফায় দফায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি বাড়ানো হয়। প্রায় দেড় বছর পর আগামী রোববার থেকে আবার সব স্কুল কলেজ খুলে দেওয়ার প্রস্তুতি চলছে।
তবে দীর্ঘদিন শ্রেণিকক্ষে পাঠদান বন্ধ থাকলেও পড়াশুনা বন্ধ ছিল না বলে জানান শিক্ষামন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘টেলিভিশন ও অনলাইনের মাধ্যমে পড়াশুনা চালানো হয়েছে।’
এদিকে বছরের শেষভাগে এসএসসি ও এইচএসসির পাশাপাশি পঞ্চমের প্রাথমিক সমাপনী, অষ্টম শ্রেণির জেএসসি-জেডিস এবং প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের বার্ষিক পরীক্ষা নেওয়ারও পরিকল্পনা রয়েছে।
জামালপুর সার্কিট হাউজে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার পরে দীপু মনি জামালপুর পৌর আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে যোগদান করেন। এ সময় তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান, ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মতিয়া চৌধুরী এমপি ও সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম এমপিসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
সংক্রমণ বাড়লে আবারও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ : দীপু মনি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার পর করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়লে পুনরায় তা বন্ধ করে দেওয়ার কথা জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। আজ শনিবার সকালে জামালপুর সার্কিট হাউজে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
মন্ত্রী বলেন, ‘দীর্ঘ ১৭ মাস পর রোববার থেকে খোলা হচ্ছে দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। স্বাস্থ্যবিধি মেনে পাঠদান করলে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়ার সম্ভাবনা কম। তারপরও সংক্রমণ বেড়ে যাবার আশঙ্কা দেখা দিলে প্রয়োজনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ফের বন্ধ করে দেওয়া হবে।’
কোনো শিক্ষার্থী বা তার পরিবারের কেউ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলে বা উপসর্গ থাকলে তাদেরকে বিদ্যালয়ে না পাঠানোর অনুরোধও জানান ডা. দীপু মনি।
গত বছরের ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনাভাইরাস শনাক্তের কয়েকদিন পর দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা দেওয়া হয়। সংক্রমণ পরিস্থিতির ওপর ভিত্তি করে দফায় দফায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি বাড়ানো হয়। প্রায় দেড় বছর পর আগামী রোববার থেকে আবার সব স্কুল কলেজ খুলে দেওয়ার প্রস্তুতি চলছে।
তবে দীর্ঘদিন শ্রেণিকক্ষে পাঠদান বন্ধ থাকলেও পড়াশুনা বন্ধ ছিল না বলে জানান শিক্ষামন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘টেলিভিশন ও অনলাইনের মাধ্যমে পড়াশুনা চালানো হয়েছে।’
এদিকে বছরের শেষভাগে এসএসসি ও এইচএসসির পাশাপাশি পঞ্চমের প্রাথমিক সমাপনী, অষ্টম শ্রেণির জেএসসি-জেডিস এবং প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের বার্ষিক পরীক্ষা নেওয়ারও পরিকল্পনা রয়েছে।
জামালপুর সার্কিট হাউজে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার পরে দীপু মনি জামালপুর পৌর আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে যোগদান করেন। এ সময় তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান, ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মতিয়া চৌধুরী এমপি ও সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম এমপিসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।