প্রশাসনিক নজরদারি না থাকায় উখিয়া  উপজেলার আনাচে-কানাচে ইয়াবা কারবারিদের বেপরোয়া তৎপরতা বেড়েছে। বিশেষ করে উখিয়া থানার পেছনের গ্রাম রাজাপালং ইউনিয়নের হাজিরপাড়া, দুছড়ি,হরিনারা, উপজেলার জাদিমুরা, বটতলী, সোনার পাড়া, কুতুপালং, কোটবাজার, মরিচ্যা, সীমান্তবর্তী এলাকা ডেইলপাড়া হাতিমুরা, দরগা বিল, বালুখালী, রহমতের বিল, থাইনখালী এলাকার নতুন-পুরনো ইয়াবা ব্যাপারীদের দখলে থাকে বলে এলাকাবাসীর অভিমত।
বাংলাদেশে রোহিঙ্গা আসার পর থেকে রোহিঙ্গা ক্যাম্প ভিত্তিক পাচারকারী সিন্ডিকেটের ইয়াবা পাচারের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ইয়াবা গডফাদারদের সাথে সমন্বয় করে স্থানীয় চিহ্নিত পাচারকারী সিন্ডিকেট বেপরোয়াভাবে ইয়াবা বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে। মাঝে-মধ্যে সোর্সের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী পাচারকারীকে আটক করলেও মূল ইয়াবা গডফাদাররা ধরা ছোঁয়ার বাইরে থেকে যায়। ফলে কোনোভাবেই থামানো যাচ্ছে না ইয়াবা বাণিজ্য। তার ওপর জেল ফেরত ও  দীর্ঘদিন আত্মগোপনে থাকা ইয়াবা গডফাদাররা প্রকাশ্যে এসে আবারো ইয়াবা ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। উখিয়া থানায় নতুন যোগদান করা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী পুরনো চিহ্নিত  ইয়াবা গডফাদারদের ব্যাপারে অবগত না থাকায় তেমন একটা সমস্যায় পড়তে হচ্ছে না পুরনো ইয়াবা গডফাদারদের।

ফলে দেদারছে চলছে ইয়াবা বাণিজ্য।

এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে উখিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ আহমেদ সঞ্জুর মোর্শেদ বলেন, আমি উখিয়া থানায় যোগদান করার পর থেকে ইয়াবার বিরুদ্ধে স্থানীয় জনগণকে সচেতন করার জন্য বিভিন্ন সচেতনতামূলক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি। খেলাধুলায় উপস্থিত থেকে তরুণ সমাজকে উৎসাহিত করে যাচ্ছি। এছাড়াও বিভিন্ন সভা সেমিনার ও  ওয়াজ মাহফিলে উপস্থিত থেকে মাদকের বিরুদ্ধে স্থানীয় জনগণকে উদ্বুদ্ধ করে যাচ্ছি। শুক্রবার গ্রামাঞ্চলের মসজিদগুলোতে উপস্থিত থেকে জুমার নামাজের পূর্বে মাদকের বিরুদ্ধে বক্তব্য রাখছি। সর্বোপরি কথা হচ্ছে, স্থানীয় জনগণ সচেতন না হলে পুলিশের একার পক্ষে মাদক বন্ধ করা কঠিন।  প্রশাসনিক নজরদারি না থাকায় উখিয়া  উপজেলার আনাচে-কানাচে ইয়াবা কারবারিদের বেপরোয়া তৎপরতা বেড়েছে। বিশেষ করে উখিয়া থানার পেছনের গ্রাম রাজাপালং ইউনিয়নের হাজিরপাড়া, দুছড়ি,হরিনারা, উপজেলার জাদিমুরা, বটতলী, সোনার পাড়া, কুতুপালং, কোটবাজার, মরিচ্যা, সীমান্তবর্তী এলাকা ডেইলপাড়া হাতিমুরা, দরগা বিল, বালুখালী, রহমতের বিল, থাইনখালী এলাকার নতুন-পুরনো ইয়াবা ব্যাপারীদের দখলে থাকে বলে এলাকাবাসীর অভিমত।
বাংলাদেশে রোহিঙ্গা আসার পর থেকে রোহিঙ্গা ক্যাম্প ভিত্তিক পাচারকারী সিন্ডিকেটের ইয়াবা পাচারের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ইয়াবা গডফাদারদের সাথে সমন্বয় করে স্থানীয় চিহ্নিত পাচারকারী সিন্ডিকেট বেপরোয়াভাবে ইয়াবা বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে। মাঝে-মধ্যে সোর্সের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী পাচারকারীকে আটক করলেও মূল ইয়াবা গডফাদাররা ধরা ছোঁয়ার বাইরে থেকে যায়। ফলে কোনোভাবেই থামানো যাচ্ছে না ইয়াবা বাণিজ্য। তার ওপর জেল ফেরত ও  দীর্ঘদিন আত্মগোপনে থাকা ইয়াবা গডফাদাররা প্রকাশ্যে এসে আবারো ইয়াবা ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। উখিয়া থানায় নতুন যোগদান করা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী পুরনো চিহ্নিত  ইয়াবা গডফাদারদের ব্যাপারে অবগত না থাকায় তেমন একটা সমস্যায় পড়তে হচ্ছে না পুরনো ইয়াবা গডফাদারদের।

ফলে দেদারছে চলছে ইয়াবা বাণিজ্য।
এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে উখিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ আহমেদ সঞ্জুর মোর্শেদ বলেন, আমি উখিয়া থানায় যোগদান করার পর থেকে ইয়াবার বিরুদ্ধে স্থানীয় জনগণকে সচেতন করার জন্য বিভিন্ন সচেতনতামূলক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি। খেলাধুলায় উপস্থিত থেকে তরুণ সমাজকে উৎসাহিত করে যাচ্ছি। এছাড়াও বিভিন্ন সভা সেমিনার ও  ওয়াজ মাহফিলে উপস্থিত থেকে মাদকের বিরুদ্ধে স্থানীয় জনগণকে উদ্বুদ্ধ করে যাচ্ছি। শুক্রবার গ্রামাঞ্চলের মসজিদগুলোতে উপস্থিত থেকে জুমার নামাজের পূর্বে মাদকের বিরুদ্ধে বক্তব্য রাখছি। সর্বোপরি কথা হচ্ছে, স্থানীয় জনগণ সচেতন না হলে পুলিশের একার পক্ষে মাদক বন্ধ করা কঠিন।

Share Now
December 2024
M T W T F S S
 1
2345678
9101112131415
16171819202122
23242526272829
3031