চট্টগ্রাম : হামের কারণে ৩০ জনেরও বেশি লোক মারা গেছে মিয়ানমারের প্রত্যন্ত অঞ্চলে । এদের অধিকাংশই শিশু। দেশটির স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেছেন, কর্তৃপক্ষ আক্রান্তদের চিকিৎসার জন্য সেখানে চিকিৎসাকর্মী পাঠিয়েছে। মিয়ানমারের উত্তর প্রান্তের প্রত্যন্ত সাগাইং অঞ্চলে এই রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। ভারতের পূর্ব সীমান্তের কাছে মিয়ানমারের পার্বত্য অঞ্চলটি অবস্থিত এলাকাটিতে নাগা উপজাতীয় মানুষের বাস।জুন মাস থেকেই মারা যাওয়ার ঘটনা শুরু হয়। এখন এতগুলো প্রাণহানির ঘটনার পর মিয়ানমারের বিচ্ছিন্ন সম্প্রদায়টি কতটা ঝুঁকিপূর্ণ সে চিত্রই উঠে এসেছে।কয়েক দশক ধরে সামরিক জান্তার শাসনামলে দেশটির স্বাস্থ্যসেবা খাতকে কখনই তেমন প্রাধান্য দেয়া হয়নি।শুক্রবার রাতে মিয়ানমারের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের রোগ নিয়ন্ত্রণ বিভাগের ডেপুটি ডিরেক্টর জেনারেল থান তুন অং বলেন, সবচেয়ে বেশি প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়া লাহাল শহরের আক্রান্ত রোগীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার প্রতিবেদনে জানা গেছে এরা হামে আক্রান্ত হয়েছে। তিনি আরো বলেন, আমরা চিকিৎসার জন্য সেখানে সামরিক বাহিনীর চিকিৎসকদের পাশাপাশি অন্য চিকিৎসক দলও পাঠাচ্ছি।স্থানীয় নাগা প্রতিনিধিরা এর আগে মন্থর গতিতে চিকিৎসা কার্যক্রম পরিচালিত করার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে অভিযুক্ত করেন।গত বছর, বিশ্ব স্বাস্থ্য ও জাতিসংঘের সহায়তায় মিয়ানমারে গণ-টিকাদান কর্মসূচি হয়। ২০২০ সাল নাগাদ হাম নির্মূলের লক্ষে কর্মসূচিটি পরিচালনা করা হয়। খবর: এএফপি।
M | T | W | T | F | S | S |
---|---|---|---|---|---|---|
1 | 2 | 3 | 4 | 5 | ||
6 | 7 | 8 | 9 | 10 | 11 | 12 |
13 | 14 | 15 | 16 | 17 | 18 | 19 |
20 | 21 | 22 | 23 | 24 | 25 | 26 |
27 | 28 | 29 | 30 | 31 |