ঢাকা :ফাইনালে সাকিবদের প্রতিপক্ষ অ্যামাজন গায়না ওয়ারিয়র্স। প্রথম কোয়ালিফাইয়ার ম্যাচে এই দলটির কাছেই হেরে যায় সাকিবরা। টস জিতে নাইট রাইডার্স অধিনায়ক জ্যামাইকাকে যখন ব্যাটে পাঠালেন তখন আঁচ করা যায়নি কী ভুলটাই করেছেন তিনি। ৬৭ রানে চার উইকেট পড়া পর্যন্তও তেমন ছিল। রাসেল এসে বুঝিয়ে দিয়ে যান এই উইকেটে রান করা ডালভাত। মাত্র ৪৪টি বল খেলে বেরিয়ে যাওয়ার আগে নামের পাশে নিয়ে গেলেন ১০০ রানের একটা ‘সিল’। এরপর বল হাতে সাকিব মাত্র দুই ওভারে শাহরুখ খানের দলকে খাদের কিনারে ফেলে দেন।
রাসেলের ঝড়ো শতকে বাঁচা-মরার ম্যাচে নির্ধারিত ২০ ওভারে সাত উইকেট হারিয়ে ১৯৫ রান তোলে জ্যামাইকা। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান এসেছে গেইলের ব্যাট থেকে, ২৬ বলে ৩৫। সাকিবও একদম খারাপ ব্যাট করেননি। মিডলঅর্ডারে গুরুত্বপূর্ণ ২৩টি বলে মোকাবিলা করেন। রান আনেন ১৯।
ত্রিনিবাগো নাইট রাইডার্সের কপাল পোড়ে বৃষ্টির কারণে। কার্টেল ওভারে ১২ ওভারে তাদের টার্গেট দাঁড়ায় ১৩০। এক পর্যায় মনে হচ্ছিল এই রানও তুলে ফেলবে দলটি। কিন্তু সব হিসাব পাল্টে দেন বেঙ্গল তারকা সাকিব আল হাসান। মাত্র দুই ওভার হাত ঘুরিয়ে গুরুত্বপূর্ণ তিনটি উইকেট লাভ করেন তিনি। রান দেন ২৩।