প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশ দেশের এক ইঞ্চি জমিও খালি রাখা যাবে না কৃষি সচিব মেজবাহুল ইসলাম বলেছেন,। ফসল উৎপাদন বাড়াতে হবে। বাড়াতে হবে রপ্তানি।
দিনাজপুরে ব্র্যাকের বাঁশের হাটস্থ লার্নিং সেন্টারে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট আঞ্চলিক কার্যালয়, রংপুরের উদ্যোগে আয়োজিত এক কর্মশালায় তিনি এ কথা বলেছেন।
‘দিনাজপুর-রংপুর কৃষি অঞ্চলে আমন ধানের চাষ ও ফলন বৃদ্ধিতে করণীয়’ শীর্ষক কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট- ব্রি-এর মহাপরিচালক ড. শাহজাহান কবীর।
কর্মশালায় বক্তারা বলেন, বোরো ও আউশ আবাদের ন্যায় নির্বিঘ্নে আমন আবাদের জন্য মাঠ পর্যায়ে সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ এবং খরা, জলমগ্নতা, স্বল্প মেয়াদি, সুগন্ধি, নাবি ইত্যাদি বিবেচনা করে এলাকাভিত্তিক জাত নির্বাচন করতে হবে। গবেষণা প্রতিষ্ঠান হতে প্রাপ্ত সর্বশেষ প্রযুক্তি কৃষক পর্যায়ে নিয়ে যেতে হবে। আমনের বীজতলা থেকে শুরু করে ঘরে ফসল তোলা পর্যন্ত সার্বক্ষণিক কৃষকদের সহায়তা করতে হবে।
এ কর্মশালায় বিশেষ অতিথি ছিলেন- কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ মহসীন, পরিচালক (সরেজমিন উইং) ড. আব্দুল মুঈদ এবং ব্রি’র পরিচালক (প্রশাসন), ড. আনছার আলী।
এছাড়াও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, রংপুর ও দিনাজপুর অঞ্চলের দুই অতিরিক্ত পরিচালক, ৮টি জেলার সকল উপ-পরিচালক, ৫৯ জন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা, নার্সভুক্ত গবেষণা প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন পর্যায়ের বিজ্ঞানী, এনজিও প্রতিনিধি, কৃষক প্রতিনিধি এবং বিভিন্ন মিডিয়ার কর্মীরা এ কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ব্রি আঞ্চলিক কার্যালয়, রংপুরের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও প্রধান ড. আবু বকর সিদ্দিক সরকার।