ছাত্র জীবনে যুক্ত ছিলেন বামপন্থী রাজনীতির সঙ্গে। ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ। সাবেক আইনমন্ত্রী। করোনায় লকডাউনের সাধারণ ছুটির এই সময়ে গত এক মাস ধরে হোম কোয়ারেন্টিনে আছেন তিনি। করোনায় অসহায় মানুষের জন্য সরকারের দেওয়া চাল নিয়ে যারা দুর্নীতি এবং চুরি করছে তাদের বিরুদ্ধে শক্ত আইন প্রয়োগ করে কঠিন সাজা দেওয়ার আহ্বান জানান সাবেক এই মন্ত্রী।ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ বলেন, মহামারীর এই সময়টাতে অসহায় মানুষদের জন্য বরাদ্দকৃত চাল চুরির ঘটনা খুবই দু:খজনক। কোনো অবস্থায় এটা হতে দেওয়া উচিত নয়। আইন আছে। শক্ত আইন দিয়ে যেন বিচার করা হয়।
এবং সাজার ব্যবস্থা করা হয়।
কোয়ারেন্টিন সম্পর্কে তিনি
বলেন, আমি তিন তলায় থাকি। ছেলেরা থাকেন দোতলায়। নিচতলায় চেম্বার। হোম
কোয়ারেন্টিনে থাকাকালীন তিনতলা থেকে ছেলেদের দোতলার বাসায় কিংবা চেম্বারেও
যাইনি। বাসায় যারা কাজ করেন তারা আমাদের সঙ্গেই থাকেন। নাতি-নাতনীদের
সঙ্গে খেলাধুলা করি। বিকালে একটু বাসার ছাদে হাটতে যাই। বই পড়ি। পুরোনো
সিনেমা দেখা হয়। টেলিভিশনে খবর দেখি। বন্ধুদের সঙ্গে মাঝে মধ্যে ফোনে আড্ডা
দেওয়া হয়। আমার মিসেস টেলিফোনে তার অফিসের কাজের বিষয়ে দিক নির্দেশনা দেন।
এভাবেই কাটছে করোনাকাল।