চট্টগ্রাম নগরীর ৮ নম্বর ওয়ার্ড শুলকবহর। ১২.৪ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের এই ওয়ার্ডে প্রায় সাড়ে ৩ লাখ মানুষের বসবাস। আর এই সাড়ে তিন লাখ মানুষের কাছে প্রধান সমস্যা জলাবদ্ধতা। যদিও এ সমস্যার সমাধানে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) মেগা প্রকল্পের আওতায় চলছে ড্রেন নির্মাণ ও খাল খননের কাজ। তবুও দৃশ্যমান এই সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দেয়ার পাশাপাশি স্থানীয়দের সুবিধা-অসুবিধা দেখার দায়িত্ব নিতে চাইছেন সম্ভাব্য কাউন্সিলররা।
ইতিমধ্যে জনগণের দোরগোড়ায় গিয়ে কড়া নাড়ছেন তারা। জানাচ্ছেন জয়লাভ করার পরে এলাকা নিয়ে তাদের পরিকল্পনা। কিন্তু স্থানীয়দের এই সমস্যার ভার যারা বহন করতে চাচ্ছেন তাদের ভার সামলাতে হিমশিম খেতে হবে ক্ষমতাসীন দলকে। কারণ এই ওয়ার্ড থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চাইছেন ৯ জন প্রার্থী। এদের মধ্যে বেশ কয়েকজন পূর্বের নির্বাচনে অংশগ্রহণও করেছেন। তবে বিএনপিতে তেমন প্রার্থীদের দৌড়ঝাঁপ নেই। বিএনপিতে মনোনয়ন চাইছেন মাত্র দুইজন। অন্যদিকে অন্যান্য ওয়ার্ডগুলোতে জামায়াত প্রার্থীদের দেখা না মিললেও এই ওয়ার্ডে গ্রিন সিগন্যাল পেলে নির্বাচন করার কথা জানান জামায়াত সমর্থিত এক প্রার্থী। আওয়ামী লীগকে প্রার্থী বাছাই করতে হিমশিম খেতে হলেও সব দলের প্রার্থী থাকলে জমে উঠবে এই ওয়ার্ডের নির্বাচনী মাঠ।

আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন বর্তমান ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. মোর্শেদ আলম, নাসিরাবাদ ইউনিট আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক অহিদ চৌধুরী মুক্তি, মহানগর যুবলীগের আহবায়ক কমিটির সদস্য মো. নুরুল আনোয়ার, জাবেদুল আলম মাসুদ, ওমরগনি এমইএস কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি ও কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সম্পাদক হাবিবুর রহমান তারেক, বাদুরতলা ইউনিট আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রাসেদুল আনোয়ার খান, ওমরগনি এমইএস কলেজের ছাত্রলীগ নেতা মোহাম্মদ মহসীন, ৪২নং নাসিরাবাদ সাংগঠনিক ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সদস্য আলী আকবর ও নাসিরাবাদ পলিটেকনিক্যাল ইউনিট আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুর রহমান বাবুল।
বিএনপি থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হাসান চৌধুরী ওসমান ও পাঁচলাইশ থানা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মো. জাকির হোসেন। জামায়াত সমর্থিত প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনী প্রস্তুতি নিচ্ছেন এই ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর ও পাঁচলাইশ থানা জামায়াতের আমির শামসুজ্জামান হেলালী।

এক নজরে কাউন্সিলরের ৫ বছর
৮নং শুলকবহর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর মো. মোর্শেদ আলম মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন আওয়ামী লীগ থেকে। তিনি বলেন, ‘গত পাঁচ বছরে ১০৪ কোটি টাকার কাজ ইতিমধ্যে সম্পন্ন করা হয়েছে এবং কিছু উন্নয়নমূলক কাজ চলমান রয়েছে। আশা করছি শীঘ্রই চলমান কাজগুলোও সম্পন্ন হবে।’ তিনি আরো বলেন, ‘আমি যখন দায়িত্ব নিয়েছিলাম তখন আমাদের এই ওয়ার্ড একটি পিছিয়েপড়া ওয়ার্ড ছিল। আমি রাস্তা-ঘাটের সংস্কার, কবরস্থান ও রাস্তার আলোকায়নসহ বেশ কিছু উন্নয়নমূলক কাজ করেছি। যার ফলে এই ওয়ার্ডের উন্নয়নে আমরা অনেক দূর এগিয়ে গেছি। অল্প সময়ে যে উন্নয়ন করতে পেরেছি তা অব্যাহত রাখার চেষ্টা আমি করে যাব। এছাড়া এলাকা থেকে জলাবদ্ধতা নিরসন এবং ওয়ার্ডকে পরিচ্ছন্ন রাখাসহ আগামীতে মাদক নির্মূলে কাজ করে যাবো।’

এলাকাবাসীর জলাবদ্ধতা নিয়ে করা অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘শুলকবহর ওয়ার্ডের অবস্থান অন্যান্য ওয়ার্ডের চেয়ে নিচু জায়গায় হওয়ায় এই এলাকার প্রধান সমস্যা জলাবদ্ধতা। তবে যে সকল স্থানে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয় সেই স্থানগুলো চিহ্নিত করে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের উন্নয়ন কর্মকা-ের অংশ হিসেবে আমরা বেশকিছু কাজ করেছি। মুরাদপুর, ২নং গেট, শুলকবহর, বাদুরতলাসহ বেশকিছু এলাকার সরু নালা প্রশস্ত করেছি এবং এর গভীরতা বৃদ্ধি করেছি। পাশাপাশি বিকল্প নালা স্থাপনসহ বেশকিছু কাজ করেছি যা সকলের কাছে দৃশ্যমান। এছাড়া জলাবদ্ধতা নিরসনে ব্রিজ-কালভার্ট নির্মাণের প্রস্তাবনা প্রশাসনকে দিয়েছি। সেগুলো বাস্তবায়িত হলে আগামী বর্ষা মৌসুমে এলাকাবাসী জলাবদ্ধতা সমস্যা থেকে অনেকটা স্বস্তি পাবে।’
ভোটারদের চাওয়া-পাওয়া
ভোটার হিসেবে নিজের প্রত্যাশা পূর্বকোণকে জানিয়েছেন এই ওয়ার্ডের বাসিন্দা অধ্যাপক কাজী ফরিদ উদ্দিন আকতার। কাউন্সিলরদের কাছে তিনি এলাকার জলাবদ্ধতা সমস্যা, লোডশেডিং সমস্যা ও বেকার সমস্যাসহ যানজট সমস্যার সমাধান চান। পূর্বকোণকে তিনি বলেন, ‘আমাদের এলাকায় তো অনেক সমস্যা আছে, সমস্যাগুলোকে বিচ্ছিন্নভাবে দেখা যায় না। জলাবদ্ধতা এলাকার প্রধান সমস্যা, একটু বৃষ্টি হলেই রাস্তাঘাট ও বাসা-বাড়িতে পানি ওঠে যায়। এমন কি ফ্লাইওভারের উপরেও পানি জমে যায়। বিশেষ করে স্কুল ও কলেজগামী শিক্ষার্থীদের বর্ষাকালে জলাবদ্ধতার কারণে আসা-যাওয়া করতে সমস্যা হয়। আমরা আশা করবো নতুন কাউন্সিলর যিনিই নির্বাচিত হোন না কেন, তিনি এসব সমস্যার সমাধান করে এ ওয়ার্ডকে বসবাসযোগ্য করে গড়ে তুলবেন।’
মো. শফিউল্লাহ নামে আরও এক বাসিন্দা জানান তাঁর এলাকার সমস্যার কথা। তিনি বলেন, ‘মুরাদপুর, আপন নিবাস, সিএন্ডবি কলোনি, আলফালাহ গলিসহ বিভিন্ন স্থানে অল্প বৃষ্টিতে রাস্তায় পানি উঠে যায়। আর আমার দোকানের সামনেই একটা ডাস্টবিন আছে। দুর্গন্ধের জন্যে এই রোডে পথচারীদের নিশ্বাস নিতে কষ্ট হয়। এই ডাস্টবিন যাতে রাস্তা থেকে সরিয়ে একটি নির্দিষ্ট স্থানে রাখা হয় সেই অনুরোধ আমি করছি এবং এই ওয়ার্ডের বাসিন্দা হিসেবে আমরা এইসব সমস্যার সমাধান চাই।’

সম্ভাব্য প্রর্থীরা কে, কী বললেন
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন ওমরগনি চৌধুরীর দৌহিত্র ও নাসিরাবাদ ইউনিট আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অহিদ চৌধুরী মুক্তি। পূর্বকোণকে তিনি জানিয়েছেন দল থেকে মনোনয়ন পেলে প্রথমবারের মত কাউন্সিলর নির্বাচনে অংশগ্রহণের কথা। তিনি বলেন, ‘নির্বাচনে জয়লাভ করলে এ এলাকায় যে জলাবদ্ধতার সমস্যা রয়েছে সেটার সমাধান করা হবে আমার প্রথম ও প্রধান কাজ।’ পাশাপাশি বেকার সমস্যার সমাধান ও চিকিৎসা ব্যবস্থার উন্নয়নসহ বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকা- করার কথা জানিয়েছেন তিনি। তিনি বলেন, ‘নির্বাচিত হলে আমি অত্র ওয়ার্ডকে ডিজিটাল ওয়ার্ডে রূপান্তরিত করার জন্যে ফ্রি ওয়াই-ফাই জোন স্থাপন করবো। একই সাথে সম্পূর্ণ ওয়ার্ডকে সিসি ক্যামেরার আওতাভুক্ত করবো। এছাড়াও জলাবদ্ধতা সমস্যার সমাধানে এবং সামাজিক অবকাঠামোর উন্নয়নে আমি কাজ করে যাবো।’

পাঁচলাইশ থানা জামাতের আমির শামসুজ্জামান হেলালী ২০১০ সালের সাবেক কাউন্সিলর। ২০১৫ সালেও প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেছিলেন কাউন্সিলর প্রার্থী হিসেবে। যদি জামাত আসন্ন সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে অংশগ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয় তাহলে এবারও কাউন্সিলর প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিবেন বলে জানান তিনি। তিনি বলেন, ‘আমার সময়কালে আমি গভীর নলকূপ স্থাপনের মাধ্যমে এলাকাবাসীর কাছে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করেছিলাম। এছাড়া এই ওয়ার্ডের কার্যালয়ের ছিল খুবই নাজুক অবস্থা। তাই আমি নিজ উদ্যোগে ওয়ার্ড অফিসের সংস্কার করেছি, যার সুফল বর্তমান কাউন্সিলররা ভোগ করছেন। আমি নির্বাচিত হলে এলাকার মাদক ও বেকার সমস্যার সমাধানে কাজ করবো। এলাকার অবহেলিত ও সুবিধাবঞ্চিতদের জন্যে সাধারণ এবং কারিগরি শিক্ষার ব্যবস্থা করবো এবং শিক্ষাব্যস্থার উন্নয়ন করবো।’

আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন চাইবেন মহানগর যুবলীগের আহবায়ক কমিটির সদস্য মো. নুরুল আনোয়ার। তিনি বলেন, ‘২০১০ সালে এই ওয়ার্ড থেকে কাউন্সিলর নির্বাচন করেছি। এবারও নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে দল থেকে মনোনয়ন চাইবো। দল মনোনয়ন দিলে এলাকার জলাবদ্ধতা নিরসন ও মাদক নির্মূলসহ দেশে উন্নয়নের যে জোয়ার বইছে সেটি আমার ওয়ার্ডের জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিবো।’
বিএনপি থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হাসান চৌধুরী ওসমান। তিনি পূর্বকোণকে বলেন, ‘বিএনপির মনোনীত প্রার্থী হিসেবে ২০১০ সালে এ ওয়ার্ড থেকে কাউন্সিলর নির্বাচন করি। পরবর্তীতে ২০১৫ এর নির্বাচনে ২০ দলীয় ঐক্য জোটের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জামায়াত প্রার্থী শামসুদ্দিন হেলালী সাহেবের জন্য নির্বাচন থেকে সরে আসি। তবে এবারের নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত আছি। দল নির্বাচনে গেলে দলের মনোনয়ন চাইবো এবং নির্বাচিত হলে এই ওয়ার্ডেও নাগরিক সমস্যার উন্নয়ন করাসহ মাদকসেবীদের স্বাভাবিক জীবনে পুনর্বাসন ও মাদকমুক্ত সমাজ গড়বো।’
আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন ওমরগনি এমইএস কলেজ ছাত্রলীগ সভাপতি ও কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সম্পাদক হাবিবুর রহমান তারেক। তিনি পূর্বকোণকে বলেন, ‘আগামী কাউন্সিলর নির্বাচনে দলীয়ভাবে মনোনয়ন চাইবো। দল মনোনয়ন দিলে এবং নির্বাচনে জয়লাভ করলে আমার প্রথম ও প্রধান কাজ হবে এই ওয়ার্ডকে জলাবদ্ধতা থেকে মুক্ত করা। বেকার যুবকদের জন্য কর্মসংস্থান গড়ে তোলা ও শিক্ষাব্যবস্থা আধুনিকায়ন করার পাশাপাশি বর্তমান প্রজন্মের জন্য খেলাধুলার মাঠ গড়ে তোলা।’

আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন ওমরগনি এমইএস কলেজের ছাত্রলীগ নেতা মো. মহসীন। তিনি পূর্বকোণকে বলেন, ‘গত কাউন্সিলর নির্বাচনে প্রথমবারের মত কাউন্সিলর নির্বাচন করি। এবারও নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার প্রস্তুতি রয়েছে। এই ওয়ার্ডের প্রধানতম সমস্যা হচ্ছে জলাবদ্ধতা। এই সমস্যা সমাধানের পাশাপাশি আমি জয়লাভ করলে এলাকার স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করতে মেডিকেল টিম করবো। এছাড়াও ফুটপাত দখলমুক্ত করার পাশাপাশি বস্ততম সড়ক পারপারে পথচারিদের জন্য ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণ করবো।’

কাউন্সিলর পদে লড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন রাসেদুল আনোয়ার খান। বর্তমানে তিনি বাদুরতলা ইউনিট আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ থেকে। তবে দল থেকে যাকেই মনোনয়ন দেয়া হবে তার হয়ে কাজ করার কথা জানিয়েছেন পূর্বকোণকে। নির্বাচনে জয়লাভ করলে তিনি বেকার সমস্যা সমাধান, চিকিৎসা ও শিক্ষা ব্যবস্থার মান উন্নয়নের আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
কাউন্সিলর পদে বিএনপি থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন পাঁচলাইশ থানা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মো. জাকির হোসেন। দল থেকে মনোনয়ন পেলে প্রথমবারের মত অংশগ্রহণ করবেন তিনি। তিনি বলেন, ‘আমি নির্বাচিত হলে এই ওয়ার্ডকে সন্ত্রাস ও মাদকমুক্ত করব। এছাড়াও জলাবদ্ধতা সমস্যার সমাধানে কাজ করব। তাই জলাবদ্ধতা দূরকরণে আমি প্রয়োজনীয় সকল পদক্ষেপ নিবো।’

৪২নম্বর নাসিরাবাদ সাংগঠনিক ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সদস্য আলী আকবর ২০০০ সালে প্রথমবার এবং ২০১৫ সালে দ্বিতীয়বারের মত কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্দি¦তা করেছিলেন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন পেলে আসন্ন কাউন্সিলর নির্বাচনে তৃতীয়বারের মত অংশগ্রহণ করার বিষয়টি জানিয়েছেন পূর্বকোণকে। জলাবদ্ধতা নিরসন, শিক্ষা ও যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নসহ বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকা-ের কথা জানিয়েছেন তার নির্বাচনী অঙ্গীকারে।
২০১০ সালে প্রথমবার কাউন্সিলর নির্বাচন করেছিলেন নাসিরাবাদ পলিটেকনিক্যাল ইউনিট আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুর রহমান বাবুল। তারই ধারাবাহিকতায় এবারও দ্বিতীয়বারের মত কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন এমনটাই জানিয়েছেন পূর্বকোণকে। তিনি মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন আওয়ামী লীগ থেকে। নির্বাচনে জয়লাভ করলে এলাকার জলাবদ্ধতা, সন্ত্রাস ও মাদক সমস্যার সমাধান করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন তিনি।

৮নং শুলক বহর ওয়ার্ড আ. লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী ৯জন, বিএনপিতে দুই, গ্রিন সিগন্যালের অপেক্ষায় জামায়াতের প্রার্থী প্রধান সমস্যা : জলাবদ্ধতা আয়তন : ১২.৪ বর্গ কিলোমিটার জনসংখ্যা : ৩ লাখ ৫০ হাজার ভোটার : ৮৯ হাজার ১৬০ জন

Share Now
January 2025
M T W T F S S
 12345
6789101112
13141516171819
20212223242526
2728293031