সোনার বাংলা গড়ে বঙ্গবন্ধুর রক্তঋণ আমাদের শোধ করতে হবে

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সোনার বাংলা গড়ে বঙ্গবন্ধুর রক্তঋণ আমাদের শোধ করতে হবে। তিনি বলেন, ৭ই মার্চের ভাষণের শেষ কথায় বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন প্রয়োজনে বুকের রক্ত দেবো। সেই রক্তই তিনি দিয়ে গেছেন। আমাদের তার সেই রক্তঋণ শোধ করতে হবে। ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত সোনার বাংলাদেশ গড়ে তোলার মধ্য দিয়ে তার স্বপ্ন পূরণ হবে। গতকাল রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

দিবসটি উপলক্ষে দুই দিনের কর্মসূচির অংশ হিসেবে গতকাল আলোচনা সভা হয়। সভার শুরুতে ১৫ই আগস্ট শহীদদের স্মরণে দাঁড়িয়ে একমিনিট নীরবতা পালন করা হয়।

। তিনি বলেন, ৭ই মার্চের ভাষণের শেষ কথায় বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন প্রয়োজনে বুকের রক্ত দেবো। সেই রক্তই তিনি দিয়ে গেছেন। আমাদের তার সেই রক্তঋণ শোধ করতে হবে। ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত সোনার বাংলাদেশ গড়ে তোলার মধ্য দিয়ে তার স্বপ্ন পূরণ হবে। গতকাল রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

দিবসটি উপলক্ষে দুই দিনের কর্মসূচির অংশ হিসেবে গতকাল আলোচনা সভা হয়। সভার শুরুতে ১৫ই আগস্ট শহীদদের স্মরণে দাঁড়িয়ে একমিনিট নীরবতা পালন করা হয়।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কখনও নিজের জন্য চিন্তা করেননি। দেশের জন্য রাজনীতি করতে গিয়ে তিনি বছরের পর বছর কারাবরণ করেছেন। তারপরও তিনি দেশ স্বাধীন করে দিয়ে গেছেন। অর্র্থনীতির উন্নয়নের পথ আমাদের দেখিয়ে দিয়ে গেছেন। তারই দেখিয়ে দেয়া নীতিমালা অনুসরণ করেই আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি। স্বাধীন, বিধ্বস্ত দেশকে যখন তিনি অর্থনীতির উন্নয়নের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন তখনই কিন্তু আঘাতটা এলো। অথচ তিনি যদি বেঁচে থাকতেন আমাদের উন্নত হতে এত দেরি লাগতো না।

আরও অন্তত ৬/৭ বছর সময় পেলে তিনি বাংলাদেশকে একটি মর্যাদার আসনে নিয়ে আসতেন। হত্যা, ক্যু, বোমাবাজি, দারিদ্র, হামলা এই কষ্ট ভোগ করতে হতো না। বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করে অনেক আগেই চলতে পারতো। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকে অন্তত এটুকু বলতে পারি তার আদর্শ নিয়ে আমরা চলেছি। কৃতজ্ঞতা জানাই দেশবাসীকে। বাবা-মা, ভাই সব একদিনে হারিয়ে নিঃস্ব আর রিক্ত হয়েছিলাম। দেশ ছেড়ে যখন যাই তখন সবই ছিলো। যখন ফিরে আসি শূন্য, কেউই নেই। সব হারিয়ে কিন্তু পেয়েছিলাম লাখো মানুষ। তাদেরকে আপন করে নিয়েছি। আর আওয়ামী লীগের অগণিত নেতা-কর্মী তারাও আমাকে আপন করে নিয়েছে। তাদের মাঝেই পেয়েছি বাবা-মা, ভাইয়ের ভালোবাসা, এটাই আমার বড় শক্তি। সেখান থেকেই আমার বড় প্রেরণা। একটি জিনিস আমি মনে রেখেছি, আমার বাবা দেশ স্বাধীন করে গেছেন। এদেশকে গড়ে তুলতে হবে।

এদেশের মানুষকে মানুষ হিসেবে বাঁচার সুযোগ করে দিতে হবে। উন্নত জীবন দিতে হবে। ক্ষুধামুক্ত, দারিদ্র্যমুক্ত উন্নত দেশ গড়তে হবে। আজ সারাবিশ্ব বাংলাদেশের দিকে তাকিয়ে থাকে। অবাক হয় কীভাবে এত দ্রুত উন্নত হতে পারলো। কিন্তু যারা পরাজিত শক্তির দোসর তারা ক্ষমতায় থাকলে কোনো জাতি এগোয় না, কোনো জাতি উন্নত হতে পারে না। তিনি বলেন, জাতির পিতা আজ আমাদের মাঝে নেই। কিন্তু তার আদর্শ আমাদের মাঝে আছে। তার আদর্শ নিয়ে রাজনীতি করলে দেশের মানুষের আস্থা-বিশ্বাস পাবে, সম্মান পাবে। দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবে। শোক, ব্যথা বুকে নিয়েও আজ কাজ করছি শুধু বাবার কথা চিন্তা করে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, রাজনৈতিক নেতারা যদি তৎকালীন পরিস্থিতি উপলব্ধি করতে পারতেন তাহলে হয়তো পঁচাত্তরের ১৫ই আগস্টের আঘাত আসত না। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠনের বিশাল কর্মযজ্ঞ একদিকে করা, অপরদিকে একটি দেশ, যে দেশটি ছিল পাকিস্তান নামের একটি দেশের একটা প্রদেশ। আর যে ভূখণ্ডটা চিরদিন বিদেশিদের তারাই এদেশের রাজত্ব করেছে। সেই দেশটাকে একটা দেশ হিসেবে, একটা রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা- এই কঠিন কাজ মাত্র সাড়ে তিনবছরের মধ্যে বঙ্গবন্ধু করে গিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধুর দেশ শাসনকালে বিভিন্ন ষড়যন্ত্রের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, সেই সময় নানা চক্রান্ত চলেছে- পাটের গুদামে আগুন, থানা লুট করা, আওয়ামী লীগের নির্বাচিত সাতজন সংসদ সদস্যকে হত্যা করা।

যারা স্বাধীনতাবিরোধী, রাজাকার, আল-বদর বাহিনী অনেকেই দেশ ছেড়ে ভেগে গিয়েছিল। অনেকেই আন্ডারগ্রাউন্ডে চলে গিয়েছিল। আন্ডারগ্রাউন্ড বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়ে তারা একের পর এক ধ্বংসযজ্ঞ চালাতে শুরু করে। ওই সময়কার পরিস্থিতি তখনকার রাজনৈতিক নেতাদের উপলব্ধিতে আসেনি বলে মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আমাদের অনেক রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ তখনকার যে একটা অবস্থা সেই অবস্থা বুঝতেই পারেনি। একটা দেশ দীর্ঘদিন বঞ্চিত ছিল, শোষিত ছিল তার বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে যুদ্ধ করে বিজয় অর্জন করা হয়েছে। তারা এত সহজে ছাড়বে না। তাদের দোসররা ছিল রন্ধ্রে রন্ধ্রে। আর তাদের ষড়যন্ত্র, চক্রান্ত অব্যাহত থাকবে- এই উপলব্ধিটা তখনকার দিনে আমাদের অনেক রাজনৈতিক নেতার মধ্যেও আসেনি। তাই তারা এটা হয় নাই, ওটা হয় নাই-নানা ধরনের প্রশ্ন, কথা, লেখালেখি অনেক কিছু শুরু করেছিল। আওয়ামী লীগ সভাপতি আক্ষেপ করে বলেন, ক্ষত-বিক্ষত একটা দেশ, অর্থনৈতিকভাবে পঙ্গু একটা দেশ, সেই দেশটাকে গড়ে তোলা যে অত্যন্ত কঠিন-দুরূহ কাজ। এটা যে একদিনেই, একটা কথায় গড়ে ওঠে না-এই উপলব্ধিটা যদি সকলের মাঝে থাকত তাহলে হয়তো ১৫ আগস্টের মতো এত বড় একটা আঘাত এ দেশের ওপর আসত না। তিনি আরও বলেন, কিন্তু তখন কেউ সেই উপলব্ধিটা করে নাই, এটা উপলব্ধি করতে অনেক সময় লেগেছিল তাদের। কেন তারা উপলব্ধি করতে পারে নাই, আমি জানি না।

এর মধ্যে অনেক জ্ঞানী-গুণী অনেকেই আছেন। বঙ্গবন্ধু-কন্যা বলেন, বাহাত্তর সালের পর থেকে পঁচাত্তর সাল পর্যন্ত অনেক লেখালেখি আছে। কেউ যদি একবার চোখ বুলান, পড়েন তখন দেখবেন কত ভুল সিদ্ধান্ত এবং ভুল কথা তারা বলে গিয়েছিলেন আর সেই খেসারতটা জাতিকে দিতে হলো পঁচাত্তরে জাতির পিতাকে হত্যার মধ্য দিয়ে। যারা মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছিল সেই আল-বদর, রাজাকার, আল-শামস এবং পাকিস্তানি বাহিনীর দালাল-দোসর তাদের হাতে চলে গেল ক্ষমতা। তাদের হাতে যে ক্ষমতা চলে গেছে সেটাও বোধহয় অনেকে উপলব্ধি করতে পারেনি।
বঙ্গবন্ধুকে ক্ষমতা থেকে হটিয়েছে, হত্যা করেছে। তিনি বলেন, আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামে যারা বিরোধিতা করেছিল, যারা কখনো বাঙালি জাতি মাথা তুলে দাঁড়াক তা চায়নি, যারা কখনো বাঙালি জাতির অস্তিত্বে বিশ্বাস করতে চায়নি, যারা বাংলা ভাষায় কথা বলার অধিকারটুকু কেড়ে নিতে চেয়েছিল তাদেরই চক্রান্ত ছিল। কারণ, বাঙালি জাতির বিজয় মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে, এই বিজয় এরা কখনোই মেনে নিতে পারেনি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, এরা যেমন ওই হানাদার পাকিস্তানি বাহিনী, যারা সেই ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে ৬ দফা আন্দোলন এবং মহান মুক্তিযুদ্ধে এ দেশের মানুষের রক্ত নিয়েছে, গুলি করে হত্যা করেছে তাদের দালালি করেছে, বাঙালি হয়ে তারা ওই পাকিস্তানি হানাদার বা সামরিক শাসকদের পদলেহন করেছে। তাদের তোষামোদি করেছে এবং মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন তাদের স্বরূপ উদঘাটিত হয়েছে। তারা গণহত্যা চালিয়েছে, অগ্নিসংযোগ চালিয়েছে, বুদ্ধিজীবী হত্যা করেছে। একটা জাতিকে সম্পূর্ণভাবে পঙ্গু করে দিতে চেয়েছিল। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন ওই এক বছর বাংলাদেশে এক ফোঁটা ফসল উৎপাদন হয়নি উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, বাংলাদেশের মানুষ শরণার্থী হিসেবে ভারতে আশ্রয় নিয়েছিল।

বাংলাদেশের মানুষের জীবন-জীবিকার কোনো পথ ছিল না। সকল শিল্প-কলকারখানা সব বন্ধ ছিল। একটা দেশ সম্পূর্ণভাবে অচল। শুধু ওই হানাদার বাহিনীর আক্রমণে গ্রামের পর গ্রাম শুধু ধ্বংস, জ্বালানো, পোড়ানো। নদীর পানি লাল হয়ে গিয়েছিল বাঙালির রক্তে। সেই ধ্বংসস্তূপের ওপর দাঁড়িয়ে যখন ১০ই জানুয়ারি জাতির পিতা ফিরে এসে দায়িত্ব ভার নিলেন। মাত্র সাড়ে তিন বছর সময় পেয়েছিলেন। এই সাড়ে তিন বছরের মধ্যে এই ধ্বংসস্তূপের ওপর দাঁড়িয়ে যেখানে এক ফোঁটা খাদ্য গোলায় ছিল না, এক টাকা রিজার্ভ মানি নেই। কারেন্সি নোট নেই, রাস্তাঘাট, রেল, স্কুল-কলেজ সবই ধ্বংসপ্রাপ্ত। আর লাখো শহীদের কান্না, পরিবারগুলো আর নির্যাতিত মা-বোন, আহত মুক্তিযোদ্ধা, আহত সাধারণ মানুষ তাদের পুনর্বাসন। তিন কোটি গৃহহারা মানুষের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা, শরণার্থীদের পুনর্বাসন। তিনি বলেন, আজকের দিনে পিতা তোমাকে কথা দিলাম, তোমার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ আমরা গড়ে তুলব, এটাই আমাদের অঙ্গীকার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বঙ্গবন্ধুর খুনিদের সঙ্গে জিয়াউর রহমানের যোগাযোগ ছিল। তারা জিয়াউর রহমানের কাছ থেকে ইশারা পেয়েছিল। খুনিদের এমন মনোভাব ছিল যে তাদের কিছুই হবে না। প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতার সময়ে বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথম ৭ ভাগ প্রবৃদ্ধি অর্জন হয়েছিল।

চালের দাম ১০ টাকা থেকে ৩ টাকায় নেমে এসেছিল। স্বাধীন বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা যখন ব্যহত করা যাচ্ছিল না তখনই ষড়যন্ত্র করে জাতির পিতাকে হত্যা করা হয়। এরপর ক্ষমতায় এলো জিয়াউর রহমান। তিনি সামরিক আইন লঙ্ঘন করে অবৈধভাবে ক্ষমতায় এলেন। বন্দুকের নলের জোরে রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সায়েমকে সরিয়ে দিয়ে ক্ষমতা দখল করে। তিনি হ্যাঁ/না ভোটের আয়োজন করে রাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন। এরপর তিনি রাজনৈতিক দল গঠন করলেন। জিয়াউর রহমান ও হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের শাসনামল ছিল অবৈধ। হাইকোর্ট রায় দিয়ে তাদের শাসনকে অবৈধ ঘোষণা করেছে। সুতরাং, তাদের রাষ্ট্রপতি বলা যায় না। তারা হলেন অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী। আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন- দলের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী, মোহাম্মদ নাসিম, আবদুল মতিন খসরু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানকসহ অন্যরা। এছাড়াও বঙ্গবন্ধুর স্মরণে স্বরচিত কবিতা পাঠ করেন কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য মেরিনা জাহান। যৌথভাবে সভা পরিচালনা করেন আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ ও উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন।

মহিলা আওয়ামী লীগের মিলাদ ও দোয়া মাহফিলে প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর ৪৪তম শাহাদতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে গতকাল বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত মিলাদ ও দোয়া মাহফিলে যোগ দেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদতবার্ষিকী ও অন্যান্য শহীদের আত্মার শান্তি কামনায় বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগ রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের সামনে বাদ আসর এই মিলাদ ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করে। প্রধানমন্ত্রীর কন্যা সায়মা ওয়াজেদ হোসেন ও পরিবারের অন্যান্য সদস্য এবং আত্মীয়স্বজন মিলাদে তার সঙ্গে যোগ দেন। আওয়ামী লীগ প্রেসিডিয়াম সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী ও অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন, মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুননেসা ইন্দিরা ও মহিলা আওয়ামী লীগ এবং যুব মহিলা লীগের নেতা-কর্মীরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন। বঙ্গবন্ধু, বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা ও ১৫ই আগস্টের অন্যান্য শহিদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এসময় ২১শে আগস্ট গ্রেনেড হামলায় শহিদদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেও দোয়া করা হয়।

Share Now
December 2024
M T W T F S S
 1
2345678
9101112131415
16171819202122
23242526272829
3031