ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমেডিকেল রিসার্চ সেন্টারের সাবেক পরিচালক ড. আ ব ম ফারুক দ্বিতীয় দফা পরীক্ষাতেও দুধে এন্টিবায়োটিক পেয়েছেন । আজ শনিবার সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তিনি এ তথ্য জানিয়েছেন।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তিনি উল্লেখ করেন, প্রথম দফায় দুধের নমুনা পরীক্ষা করে তিনটি এন্টিবায়োটিক পাওয়া গিয়েছিলো। এবার পাওয়া গেছে চারটি। গত সপ্তাহে পরীক্ষাটি পুনরায় করা হয়েছে। প্রথমবারের মতো এবারও আগের ৫টি কোম্পানির ৭টি পাস্তুরিত প্যাকেটজাত দুধের নমুনা এবং খোলা দুধের ৩টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। ১০টি নমুনাতেই উদ্বেগজনক মাত্রায় এন্টিবায়োটিক পাওয়া গেছে।
তিনি বলেন, এবার এন্টিবায়োটিকের সংখ্যা ছিল চারটি।
এগুলো হলো, অক্সিটেট্রাসাইক্লিন, এনরোফ্লক্সাসিন, সিপ্রোফ্লক্সাসিন এবং লেভোফ্লক্সাসিন। এর মধ্যে আগেরবার ছিল না এমন এন্টিবায়োটিক পাওয়া গেছে দু’টি। সেগুলো হচ্ছে, অক্সিটেট্রাসাইক্লিন ও এনরোফ্লক্সাসিন। ১০টি নমুনার মধ্যে তিনটিতে এন্টিবায়োটিক পাওয়া গেছে চারটি। ছয়টিতে এন্টিবায়োটিক পাওয়া গেছে তিনটি এবং একটিতে এন্টিবায়োটিক পাওয়া গেছে দু’টি।
সংবাদ
বিজ্ঞপ্তিতে তিনি আরও বলেন, আগামীতেও এই পরীক্ষাসহ অন্যান্য পরীক্ষাগুলোর
ফলাফল জনস্বার্থে প্রকাশের চেষ্টা করবো। আশা করি, এসব তথ্য সংশ্লিষ্ট দুধ
উৎপাদনকারী কোম্পানিগুলোকে তাদের দুর্বলতা দূর করে পণ্যের গুণগত মান উন্নত
করতে সাহায্য করবে।