জাপানে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা এবং জাপানের পররাষ্ট্রবিষয়ক পার্লামেন্টারি ভাইস মিনিস্টার মিকি ইয়ামাদা বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানাবেন।
শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী সিমা কানকো হোটেলে জি-৭ সম্মেলনের আউট রিচ অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন এবং সেখানে বক্তব্য প্রদান করবেন। এছাড়া, জি-৭ আউটরিচ লিডারদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী ওয়ার্কিং লাঞ্চে অংশ নেবেন এবং সেখানেও বক্তৃতা করবেন।
প্রধানমন্ত্রী একইদিনে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরনের সঙ্গেও বৈঠকে মিলিত হবেন।
শনিবার প্রধানমন্ত্রী শ্রীলংকার প্রেসিডেন্ট মিরথি পালা শ্রিসেনার সঙ্গে বৈঠক করবেন এবং জাপানের প্রধানমন্ত্রী সিনজো আবের সঙ্গেও এদিন তার বৈঠকের কথা রয়েছে। পরে প্রধানমন্ত্রী জাপানের রাজধানী টোকিওর উদ্দেশে ট্রেনে নাগোয়া ত্যাগ করবেন। সন্ধ্যায় তিনি টোকিওতে নবনির্মিত চ্যান্সেরি কমপ্লেক্স উদ্বোধন করবেন।
রোববার সকালে প্রধানমন্ত্রী জাপানি ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দের সঙ্গে ব্রেকফাস্ট বৈঠকে মিলিত হবেন। এ দিন বিকেলে প্রধানমন্ত্রী জাপান প্রবাসী বাংলাদেশিদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন।
সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাপানের হেনাডা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ঢাকার উদ্দেশে বিমানের একটি ফ্লাইটে টোকিও ত্যাগ করবেন। রাত ১১টা ৪৫ (ঢাকার স্থানীয় সময়) মিনিটে প্রধানমন্ত্রীকে বহনকারি বিমানটির ঢাকায় অবতরণের কথা রয়েছে।