মানবাধিকার সংগঠন লিগ্যাল এসিসটেন্স টু হেল্পলেস প্রিজনার্স এন্ড পার্সনস (এলএএইচপি) বিনা বিচারে কারাভোগ করা ৫৫৮ জন বন্দিকে আইনী সহায়তার মাধ্যমে জামিনে কারামুক্ত করেছে । ২০০৯ সাল থেকে চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত সংগঠনটি এ আইনী সহায়তা দিয়েছে বন্দিদের। মিথ্যা মামলায় বা লঘু অপরাধের চার মাস থেকে ১১ বছর পর্যন্ত বিনা বিচারে কারা ভোগ করছিলেন।
বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউতে এলএএইচপি‘র কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এই তথ্য জানান এলএএইচপির চেয়ারম্যান ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী তৌফিকা করিম। এ সংগঠনের নির্বাহী পরিচালক রাশেদুল কাওসার ভুইয়া, মিডিয়া এডভাইজার হিরা তালুকদার উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে আইনজীবী তৌফিকা করিম বলেন, ‘কারাগারে অনেকেই লঘু অপরাধে ও মিথ্যা মামলায় বিনা বিচারে জেল খাটছেন। বিনা বিচারে আটক এসব বন্দিদের কারামুক্ত করতে কাজ করছে এলএএইচপি। পাশাপাশি আমরা যাদের কারামুক্ত করেছি তাদের মানসিক অবস্থার উন্নতির জন্য উপযুক্ত কাউন্সেলিং দিয়েছি। কারামুক্তির পর বাকি জীবনটা যেন সুন্দর ভাবে কাটে সে লক্ষ্যে তাদের কর্মসংস্থানের বিষয়ে পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে।’
তৌফিকা করিম জানান, ‘এখন পর্যন্ত আমরা ৫৫৮ জন অসহায় কারাবন্দিকে মুক্ত করেছি। এনজিও ব্যুরো নিবন্ধিত বাংলদেশের আর কোনো বেসরকারি মানব সেবামূলক সংস্থা এতো সংখ্যক অসহায় কারবন্দির জামিন করাতে সক্ষম হয়নি।
বিনা বিচারে কারাভোগ করা ৫৫৮ জন বন্দিকে আইনী সহায়তার মাধ্যমে জামিনে কারামুক্ত করেছে
বিনা বিচারে কারাভোগ করা ৫৫৮ জন বন্দিকে আইনী সহায়তার মাধ্যমে জামিনে
কারামুক্ত করেছে মানবাধিকার সংগঠন লিগ্যাল এসিসটেন্স টু হেল্পলেস
প্রিজনার্স এন্ড পার্সনস (এলএএইচপি)। ২০০৯ সাল থেকে চলতি বছরের মার্চ
পর্যন্ত সংগঠনটি এ আইনী সহায়তা দিয়েছে বন্দিদের। মিথ্যা মামলায় বা লঘু
অপরাধের চার মাস থেকে ১১ বছর পর্যন্ত বিনা বিচারে কারা ভোগ করছিলেন।
বৃহস্পতিবার
দুপুরে রাজধানীর কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউতে এলএএইচপি‘র কার্যালয়ে আয়োজিত
এক সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এই তথ্য জানান এলএএইচপির চেয়ারম্যান ও
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী তৌফিকা করিম। এ সংগঠনের নির্বাহী পরিচালক রাশেদুল
কাওসার ভুইয়া, মিডিয়া এডভাইজার হিরা তালুকদার উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে আইনজীবী তৌফিকা করিম বলেন, ‘কারাগারে অনেকেই লঘু অপরাধে ও মিথ্যা মামলায় বিনা বিচারে জেল খাটছেন। বিনা বিচারে আটক এসব বন্দিদের কারামুক্ত করতে কাজ করছে এলএএইচপি। পাশাপাশি আমরা যাদের কারামুক্ত করেছি তাদের মানসিক অবস্থার উন্নতির জন্য উপযুক্ত কাউন্সেলিং দিয়েছি। কারামুক্তির পর বাকি জীবনটা যেন সুন্দর ভাবে কাটে সে লক্ষ্যে তাদের কর্মসংস্থানের বিষয়ে পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে।’
তৌফিকা করিম জানান, ‘এখন পর্যন্ত আমরা ৫৫৮ জন অসহায় কারাবন্দিকে মুক্ত করেছি। এনজিও ব্যুরো নিবন্ধিত বাংলদেশের আর কোনো বেসরকারি মানব সেবামূলক সংস্থা এতো সংখ্যক অসহায় কারবন্দির জামিন করাতে সক্ষম হয়নি।
। ২০০৯ সাল থেকে চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত সংগঠনটি এ আইনী সহায়তা দিয়েছে বন্দিদের। মিথ্যা মামলায় বা লঘু অপরাধের চার মাস থেকে ১১ বছর পর্যন্ত বিনা বিচারে কারা ভোগ করছিলেন।
বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউতে এলএএইচপি‘র কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এই তথ্য জানান এলএএইচপির চেয়ারম্যান ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী তৌফিকা করিম। এ সংগঠনের নির্বাহী পরিচালক রাশেদুল কাওসার ভুইয়া, মিডিয়া এডভাইজার হিরা তালুকদার উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে আইনজীবী তৌফিকা করিম বলেন, ‘কারাগারে অনেকেই লঘু অপরাধে ও মিথ্যা মামলায় বিনা বিচারে জেল খাটছেন। বিনা বিচারে আটক এসব বন্দিদের কারামুক্ত করতে কাজ করছে এলএএইচপি। পাশাপাশি আমরা যাদের কারামুক্ত করেছি তাদের মানসিক অবস্থার উন্নতির জন্য উপযুক্ত কাউন্সেলিং দিয়েছি। কারামুক্তির পর বাকি জীবনটা যেন সুন্দর ভাবে কাটে সে লক্ষ্যে তাদের কর্মসংস্থানের বিষয়ে পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে।’
তৌফিকা করিম জানান, ‘এখন পর্যন্ত আমরা ৫৫৮ জন অসহায় কারাবন্দিকে মুক্ত করেছি। এনজিও ব্যুরো নিবন্ধিত বাংলদেশের আর কোনো বেসরকারি মানব সেবামূলক সংস্থা এতো সংখ্যক অসহায় কারবন্দির জামিন করাতে সক্ষম হয়নি।