একজন আলোকচিত্রী, একজন সাংবাদিক। ড. শহিদুল আলম। দেশ ছাপিয়ে তার পরিচিতি পৌঁছে গেছে বিশ্বব্যাপী। যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত টাইম সাময়িকী ২০১৮ সালে তাকে করেছে সম্মানিত। বিশ্বজুড়ে নির্যাতিত সাংবাদিকের তালিকায় রেখেছেন তার নাম। আর বিবিসি বাংলার এক রিপোর্টে বলা হয়েছে, দ্য গার্ডিয়ান্স এন্ড দ্য ওয়ার অন ট্রুথ। আন্তর্জাতিক খ্যাতি পাওয়া এই আলোকচিত্রীকে বাংলাদেশ সরকার বেশ কয়েকমাস বন্দি করে রেখেছিল। টাইম ম্যাগাজিনের এই সম্মাননার পর কথা বলেছেন বিবিসি বাংলার সঙ্গে।

টাইম ম্যাগাজিনের এই সম্মাননাকে কীভাবে দেখছেন? এ প্রশ্নে শহিদুল আলম বলেন, আমার মতো আরও একশো জন যদি আমার মতো কথা জোর গলায় বলতো, তাহলে নিশ্চয়ই আমাকে সেরকম আলাদাভাবে দেখা হতো না। আমাকে চিহ্নিত করা হতো না বা আমার সঙ্গে বাংলাদেশে যে আচরণ করা হলো, সেটাও হয়তো ঘটতো না।

শহিদুল আলমকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল বাংলাদেশে নিরাপদ সড়কের দাবিতে তরুণ শিক্ষার্থীদের এক ব্যাপক আন্দোলনের সময়। তার বিরুদ্ধে গুজব ছড়িয়ে উস্কানি দেয়ার অভিযোগ এনেছিল বাংলাদেশ সরকার। কিন্তু শহিদুল আলম মনে করেন তাঁকে ধরা হয়েছিল ভিন্নমতের কন্ঠরোধের জন্য। আমি যে কথাগুলো বলেছিলাম,  সেগুলো নতুন নয়। ঘরে ঘরে সবাই বলে। প্রকাশ্যে বলে না। আর আমি যা করছি, তা তো অনেককাল ধরেই করছি। কিন্তু এখন যেহেতু বাংলাদেশ একটা ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে, সেখানে আমার ভূমিকাটা হয়তো আরও পরিস্কার হয়ে গেছে। যেহেতু অনেক মানুষ চুপ করে আছে, তখন একটা কন্ঠস্বর অনেক বেশি লাইমলাইটে বা স্পটলাইটে আসে।

বিবিসি বাংলায় দেয়া ড. শহিদুল আলমের স্বাক্ষাৎকার…

Share Now
December 2024
M T W T F S S
 1
2345678
9101112131415
16171819202122
23242526272829
3031