ঢাকা ৫মে : খালেদা জিয়ার মিথ্যা তথ্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের সম্পদ নিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া যে তথ্য দিয়েছেন তা মিথ্যা। ইতিমধ্যে জয় বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রতি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছেন, সেই তথ্যের সত্যতা প্রমাণের জন্য। আশা করি, বিএনপি চেয়ারপারসন চ্যালেঞ্জের জবাব দেবেন।
বৃহস্পতিবার রাতে দশম জাতীয় সংসদের দশম অধিবেশনের সমাপনী বক্তৃতায় শেখ হাসিনা এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, তার সরকার অপরাধীদের ছাড় দিচ্ছে না। দলীয় সাংসদেরা অপরাধ করলে তাঁদেরও বিচারের আওতায় আনা হচ্ছে। তিনি বলেন, এ দেশে জঙ্গি সন্ত্রাসবাদের কোনো স্থান নেই। জঙ্গি-সন্ত্রাসবাদ নিয়ে অনেকেই খেলতে চাইবে। কিন্তু সেই খেলা আমি খেলতে দেব না।
শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন ও তার দুই ছেলের নানা দুর্নীতি, বিদেশে অর্থ পাচারের কথা তুলে ধরেন। বিদেশের আদালতে খালেদা জিয়ার দুই ছেলের ঘুষ-দুর্নীতি প্রমাণিত হয়েছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘সন্তানদের বলেছি, শিক্ষা ছাড়া কিছু দিতে পারব না। তাঁদের সুশিক্ষায় শিক্ষিত করেছি। “চোরচোট্টা” বানাইনি। মা হয়ে সন্তানের (জয়) কাছ থেকে অনেক কিছু শিখেছি। ডিজিটাল শব্দটা জয়ের কাছ থেকে শেখা।’
সমাপনী বক্তৃতায় সংসদ নেতা বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় বিএনপি-জামায়াত জোট তাকে অনেকবার হত্যার ষড়যন্ত্র করেছে। কিন্তু সফল হতে পারেনি। এখন তারা জয়কে হত্যার ষড়যন্ত্র করছে। যুক্তরাষ্ট্রে জয়কে হত্যার, অপহরণের ষড়যন্ত্র হয়েছিল। এটা যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে প্রমাণিত। সাংবাদিক শফিক রেহমান ও আমার দেশ পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমান সেই ষড়যন্ত্রের সঙ্গে ছিলেন। এঁরা দুজন জড়িত। যুক্তরাষ্ট্রে বিএনপি নেতার ছেলে এফবিআই এজেন্টকে টাকা দিয়ে কিনে ফেলেছিল। তিনি বলেন, বাংলাদেশের মাটি সন্ত্রাসীদের ব্যবহার করতে দেয়া হবে না। পৃথিবীর অনেক দেশে বোমা হামলায় অনেক লোক মারা যাচ্ছে। বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী রাত-দিন পরিশ্রম করছে দেশের পরিস্থিতি ঠিক রাখতে। তিনি বলেন, কেউ যেন জঙ্গি তৎপরতায় জড়িত হতে না পারে, সে জন্য পরিবারের সদস্যদের ওপর নজরদারি করতে হবে। ভাড়াটেদের কোনো আচরণ সন্দেহজনক হলে পুলিশকে জানাতে হবে। তিনি বলেন, কে কী করছে তার বিচার আল্লাহ করবেন। মানুষকে বিচারের ভার দেয়া হয়নি।
বৃহস্পতিবার রাতে দশম জাতীয় সংসদের দশম অধিবেশনের সমাপনী বক্তৃতায় শেখ হাসিনা এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, তার সরকার অপরাধীদের ছাড় দিচ্ছে না। দলীয় সাংসদেরা অপরাধ করলে তাঁদেরও বিচারের আওতায় আনা হচ্ছে। তিনি বলেন, এ দেশে জঙ্গি সন্ত্রাসবাদের কোনো স্থান নেই। জঙ্গি-সন্ত্রাসবাদ নিয়ে অনেকেই খেলতে চাইবে। কিন্তু সেই খেলা আমি খেলতে দেব না।
শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন ও তার দুই ছেলের নানা দুর্নীতি, বিদেশে অর্থ পাচারের কথা তুলে ধরেন। বিদেশের আদালতে খালেদা জিয়ার দুই ছেলের ঘুষ-দুর্নীতি প্রমাণিত হয়েছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘সন্তানদের বলেছি, শিক্ষা ছাড়া কিছু দিতে পারব না। তাঁদের সুশিক্ষায় শিক্ষিত করেছি। “চোরচোট্টা” বানাইনি। মা হয়ে সন্তানের (জয়) কাছ থেকে অনেক কিছু শিখেছি। ডিজিটাল শব্দটা জয়ের কাছ থেকে শেখা।’
সমাপনী বক্তৃতায় সংসদ নেতা বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় বিএনপি-জামায়াত জোট তাকে অনেকবার হত্যার ষড়যন্ত্র করেছে। কিন্তু সফল হতে পারেনি। এখন তারা জয়কে হত্যার ষড়যন্ত্র করছে। যুক্তরাষ্ট্রে জয়কে হত্যার, অপহরণের ষড়যন্ত্র হয়েছিল। এটা যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে প্রমাণিত। সাংবাদিক শফিক রেহমান ও আমার দেশ পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমান সেই ষড়যন্ত্রের সঙ্গে ছিলেন। এঁরা দুজন জড়িত। যুক্তরাষ্ট্রে বিএনপি নেতার ছেলে এফবিআই এজেন্টকে টাকা দিয়ে কিনে ফেলেছিল। তিনি বলেন, বাংলাদেশের মাটি সন্ত্রাসীদের ব্যবহার করতে দেয়া হবে না। পৃথিবীর অনেক দেশে বোমা হামলায় অনেক লোক মারা যাচ্ছে। বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী রাত-দিন পরিশ্রম করছে দেশের পরিস্থিতি ঠিক রাখতে। তিনি বলেন, কেউ যেন জঙ্গি তৎপরতায় জড়িত হতে না পারে, সে জন্য পরিবারের সদস্যদের ওপর নজরদারি করতে হবে। ভাড়াটেদের কোনো আচরণ সন্দেহজনক হলে পুলিশকে জানাতে হবে। তিনি বলেন, কে কী করছে তার বিচার আল্লাহ করবেন। মানুষকে বিচারের ভার দেয়া হয়নি।