পায়ুপথে বের করে ওইসব ইয়াবা। এরপর সেসব ইয়াবা মামুন শেখের মাধ্যমে পৌছে যায় ফাহিম, শরীফ ও রাজিবের কাছে। ইয়াবা বহনের জন্য রেজওয়ান প্রতি চালানে সেলিমকে ১৫ হাজার ও বাবুলকে ১০ হাজার টাকা দেয়।
ডিবির অতিরিক্ত কমিশনার জানান, পাকস্থলিতে ইয়াবা বহন করার সময় মৃত্যুর আশঙ্কাও থাকে। এরপরেও টাকার লোভে রোহিঙ্গা শিশুরা এ কাজে জড়িত হয়ে পড়ছে। বাবুল বলেছে, তার জানামতে এখন পর্যন্ত ১৫ জনের মতো রোহিঙ্গা শিশু পাকস্থলিতে করে ইয়াবা বহন করে ঢাকায় আসছে। এরকম বেশ কয়েকটি গ্রুপ থাকতে পারে। আর এসব ম্যানেজ করছে রেজওয়ান যে এখন পলাতক।