নিহত আমিরুলের বাড়ি কুষ্টিয়া সদর উপজেলার উজানগ্রাম ইউনিয়নের সোনাইডাঙ্গা গ্রামে। তিনি ডাকাতদল ও চরমপন্থী সংগঠন গণবাহিনীর আঞ্চলিক নেতা ছিলেন। তার বিরুদ্ধে হত্যা, গুম, অপহরণসহ সাতটি মামলা রয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, নির্মাণাধীন কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ এলাকায় মণ্ডল ফিলিং স্টেশনের কাছে একদল দুর্বৃত্ত সড়কের ওপর গাছ ফেলে ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছে-এমন খবর পেয়ে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) একটি দল সেখানে যায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ডাকাতরা গুলি করলে পুলিশও পাল্টা গুলি ছোড়ে।
বন্দুকযুদ্ধের পর অন্য ডাকাতরা পালিয়ে গেলেও আমিরুল গুলিবিদ্ধ হয়ে সড়কের নিচে হাউজিং মাঠে পড়ে থাকে। দ্রুত উদ্ধার করে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে নেয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত. ঘোষণা করেন।
কুষ্টিয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জয়নুল আবেদীন জানান, বন্দুকযুদ্ধের পর ঘটনাস্থল থেকে চারটি আগ্নেয়াস্ত্র, ধারালো অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করেছে। বন্দুকযুদ্ধের ঘটনায় গোয়েন্দা পুলিশের চারজন সদস্য আহত হয়েছেন বলেও জানান তিনি। – See more at: