“অদ্যাবধি রোহংিগা সমস্যা সমাধানরে র্কাযকর উদ্যোগ গ্রহণে নতেৃত্ব দবোর ক্ষত্রেে কানাডাই বশ্বি সমাজরে কাছে সবচ’ে গ্রহণযোগ্য শক্ত,ি এবং কানাডাকইে নতেৃত্ব দতিে হব—ে একদল কানাডয়ি বশিষেজ্ঞ এই মতামতটি জানান কানাডার ম্যানটিোবাস্থ থংিক ট্যাংক কনফ্লক্টি অ্যান্ড রজেলিয়িান্স রসর্িাচ ইনস্টট্যিুট (ক্রকি) এর আয়োজনে ১৫ র্মাচ ২০১৮ ‘রোহঙ্গিা সংঘাত, সমাধান ও রণকৌশল’ (রোহংিগা কনফ্লক্টি, সল্যুশ্যনস, স্ট্র্যাটজে)ি র্শীষক পলসিি নর্ধিারণী সংলাপ্ের মাধ্যম।ে
ম্যানটিোবা বশ্বিবদ্যিালয়রে সইেন্ট পল’স কলজেে ক্রকি আয়োজতি সংলাপটতিে অংশগ্রহণকারী ৩৫ জন বশিষেজ্ঞরে মধ্যে ছলিনে বশ্বিবদ্যিালয়রে অধ্যাপক, নরিাপত্তা গবষেক, উদ্বাস্তু ও অভগিামী গবষেণা বশিষেজ্ঞ, মানবাধকিার আন্দোলনরে নতেৃবৃন্দ, এনজওি নর্বিাহীগণ, কানাডায় অভবিাসী রোহংিগা জনগোষ্ঠীর কয়কেজন প্রতনিধি,ি এবং কানাডয়িান মউিজয়িাম অব হউিম্যান রাইটসরে র্কমর্কতাবৃন্দ।
সংলাপটরি প্রক্ষোপট হসিবেে দুইজন গবষেক ড. কাওসার আহমদে এবং ড. হলোল মহউিদ্দীন দুইটি র্পবে রোহংিগা সমস্যা ও সংঘাতরে নৃতাত্ত্বকি, সমাজতাত্ব্বকি এবং শান্তি ও নরিাপত্তা বষিয়ক ববিচ্যেগুলোর চুলচরো বশ্লিষেণ করনে, এবং কানাডার বব র’ের অতি সাম্প্রতকি রপর্িোটরে পুংখানুপুংখ আলোচনা করনে।
মায়ানমার ও বাংলাদশেে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টনি ট্রুডোর বশিষে দূত বব র’ে ২০১৭ সালরে শষেভাগে বাংলাদশেরে রোহংিগা ক্যাম্পগুলো সরজেমনিে পরর্দিশন করনে। সে সময় তনিি মায়ানমার এবং বাংলাদশেরে উচ্চ র্পযায়রে নীতি নর্ধিারক মহলে সমস্যাটি সমাধানরে যর্থাথ পথ ও মত বষিয়ে গভীর অনুসন্ধান চালান। তনিি তাঁর সরজেমনি পরর্দিশন অভজ্ঞিতার আলোকে ২০১৭ সালরে অক্টোবরে খসড়া রপর্িোট এবং ২০১৮ সালরে ৩ এপ্রলি র্পূণাংগ রপর্িোট প্রকাশ করনে। এই রপর্িোটে চারটি গুরুত্বর্পূণ বষিয়ে ১৭টি পরার্মশ প্রদান করা হয়। পরার্মশগুলোতে একটি রোহংিগা ওর্য়াকংি গ্রুপ, একটি আঞ্চলকি ওর্য়াকংি গ্রুপ এবং একটি আর্ন্তজাতকি ওর্য়াকংি গ্রুপ এর প্রস্তাব রাখা হয়।
বব র’ে রপর্িোটরে বাইরে সাংবাদকি সম্মলেনওে কানাডার নতেৃস্থানীয় ভূমকিা পালনরে পরার্মশটরি উপর সবশিষে গুরুত্ব আরোপ করনে।
বশিষেজ্ঞ আলোচকগণ রোহংিগাদরে প্রত্যার্বতন ও প্রত্যাবাসন এবং আর্ন্তজাতকি সমাজে রাজনতৈকি অভবিাসন দান এই দুইটি বষিয়ে সবশিষে গুরুত্ব আরোপ করনে। এই দুইটি মূল কৌশলরে জন্য প্রয়োজন ‘রাজনতৈকি’ দায়ত্বি গ্রহণে বশ্বিসমাজকে একাত্ম করা। বব র’ের রপর্িোটে এই বষিয়টতিে স্পষ্ট আলোকপাত না থাকায় বশিষেজ্ঞগণ নীতনির্ধিারকদরে এ বষিয়ে আরো স্পষ্ট রূপরখো তরৈরি পরার্মশ দনে। ইন্সটটিউিটরে পক্ষ হতে ২১শে সপ্টেম্বের বশ্বি শান্তি দবিসে বাংলাদশে, ভারত, পাকস্তিান, মালয়শেয়িা, ইন্দোনশেয়িা, থাইল্যান্ড, সৌদি আরব ও কম্বোডয়ি প্রতনিধিদিরে সমন্বয়ে একটি সম্ভাব্য আর্ন্তজাতকি সংলাপ আয়োজনরে পরকিল্পনাও উত্থাপতি হয়। আলোচকগণ আর্ন্তজাতকি অপরাধ আদালত-এর পক্ষ হতে বাংলাদশেরে কাছে চাওয়া তনিটি মতামতরে সৎ ও সুচন্তিতি মতামত দানে দ্রুত সদ্ধিান্ত নবোর পরার্মশও প্রদান করনে।