বুধবার সকালে গৃহবধূর মা মিনতি বালা শীল মামলা দায়েরের পর তাদের আটক করা হয়। মামলায় নিহতের স্বামী, শাশুড়ি, ননদ ও ননদের স্বামী, মামাশ্বশুরসহ সাতজনকে আসামি করেন মিনতি বালা।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বোয়ালখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.সালাহউদ্দিন চৌধুরী বলেন, হত্যা মামলা দায়েরের পর অভিযান চালিয়ে জেলা পটিয়া উপজেলা থেকে গৃহবধূ শেলী শীলের শ্বাশুড়ি সবিতা শীল ও মামাশ্বশুড়কে আটক করা হয়েছে। ঘটনাটি হত্যাকা- কি না এখনও আমরা নিশ্চিত নই। তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছি।
মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে নিজের কক্ষে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলানো অবস্থায় শেলী শীলের লাশ পাওয়া যায়। বিছানার উপর পাওয়া যায় অসীম ও শেলীর বড় মেয়ে পাঁচ বছরের কন্যা অন্তরার নিথর দেহ।
শেলীর ভাই সুজন শীল ও মামা বিধান শীলের দাবি, স্বামী অসীম রাতে তাদের হত্যা করেছে। এরপর শেলীর লাশ ফ্যানের সঙ্গে ঝুলিয়ে রেখে পালিয়ে গেছে, যাতে স্বাভাবিকভাবে সেটিকে আত্মহত্যা বলে মনে হয়। সংসারে অশান্তির জেরে অসীম শীল এই কাজ করেছে বলে দাবি করেছেন তারা। – See more at: http://www.dhakatimes24.com/2016/04/20/110062#sthash.JKgfHIQ9.dpuf