মঙ্গলবার দুপুরে নগরীর লালদীঘির পাড়স্থ কেন্দ্রীয় কারাগারের গেট থেকে সিএমপির কোতোয়ালি থানা পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে।
কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওমি) জসিম উদ্দিন গ্রেপ্তারের তথ্য নিশ্চিত করে জানান, নাশকতার অভিযোগে করা একটি মামলায় আজ লালদীঘি এলাকা থেকে হারুণ ইজাহারকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বিকালে তাকে আদালতে পাঠানো হবে। হারুন ইজাহার হেফাজতে ইসলামের সিনিয়র নায়েবে আমির কারাবন্দি মুফতি ইজাহারুল ইসলামের ছেলে।
২০১৩ সালের ৭ অক্টোবর মুফতি ইজাহারুল ইসলামের পরিচালিত নগরীর লালখান বাজার মাদ্রাসায় বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে দুইজন ছাত্র নিহত ও তিনজন আহত হয়। বিস্ফোরণের পর পরই পুলিশ মাদ্রাসাটি ঘেরাও করে চারটি তাজা গ্রেনেড এবং ১৮ বোতল এসিড উদ্ধার করেছিল। তবে ইজাহারে পক্ষ থেকে সে সময় দাবি করা হয়েছিল গ্রেনেড উদ্ধারের ঘটনা পুলিশের সাজানো। তারা দাবি করেছিল, গ্রেনেড নয়, বরং আইপিএস বিস্ফোরণে এ ঘটনা ঘটেছিল।
বিস্ফোরণের দিই দিন পর ৯ অক্টোবর মুফতি হারুন ইজাহারকে আটকের পর এ ঘটনায় হওয়া তিনটি এবং পরবর্তীতে নাশকতার ৮টি মামলাসহ মোট ১১টি মামলায় তাকে আসামি করা হয়। সব কয়টি মামলায় উচ্চ আদালত থেকে জামিন আদেশ আসার পর মঙ্গলবার দুপুরে কারা কর্তৃপক্ষ তাকে মুক্তি দেয়। মুক্তি পেয়ে কারাগার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সময় তাকে ফের গ্রেপ্তার করা হয়। – See more at: http://www.dhakatimes24.com/2016/04/19/109899#sthash.XzIQkpJc.dpuf