বাংলাদেশ ইতিমধ্যে প্রথম কিস্তির ১০ কোটি টাকা পেয়েছে।টেস্ট ক্রিকেটের উন্নতি এবং দ্বিপক্ষীয় সিরিজের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে আইসিসির পূর্ণ সদস্য দেশগুলোকে প্রতি বছর দুই কিস্তিতে অর্থ দিচ্ছে আইসিসি।
আইসিসির সাবেক বিতর্কিত প্রধান শ্রীনীর আমলে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল। ওই সময় সিদ্ধান্ত নেয় হয়, ২০১৬ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ৮ বছরের একটা লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। ভারত, ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়া ছাড়া আইসিসির পূর্ণ সদস্য বাকি ৭টি দেশ ৮ বছরে ১০ মিলিয়ন বা এক কোটি ডলার করে পাবে। বছরে দুই কিস্তিতে সাড়ে ১২ লাখ ডলার বা ১০ কোটি টাকা করে দেয়া হবে।
জানুয়ারি এবং জুনে দুই ভাগে পাবে এ অর্থ বোর্ডগুলো পাবে।
বছরের প্রথম কিস্তির টাকা বিসিবির তহবিলে জমা হয়েছে এরই মধ্যে।
আইসিসির ২২ এপ্রিলের সভায় এ সংক্রান্ত রিপোর্ট উপস্থাপন করতে হবে ৭টি দেশকে। বাংলাদেশ বোর্ডের প্রধান নির্বাহী নিজামউদ্দিন চৌধুরী সুজন বলেন, ‘আমরা ফান্ড কীভাবে কাজে লাগাচ্ছি। খেলায় কতটা উন্নতি হচ্ছে। এবং নানাবিধ উন্নয়ন সূচক সম্পর্কে আইসিসিকে অবহিত করতে হবে।