পুলিশ চট্টগ্রাম মহানগরীর বায়েজীদ বোস্তামী থানার অনন্যা আবাসিক এলাকার অক্সিজেন সড়কের মোড় থেকে ইয়াবার চালানসহ একটি ট্রাক জব্দ করেছে গোয়েন্দা । এ সময় ৫ জনকে গ্রেপ্তার এবং তাদের কাছ থেকে ১০ লাখ টাকাও উদ্ধার করা হয়েছে।
গতকাল সোমবার দিবাগত রাতে এ ঘটনা ঘটে। গ্রেপ্তার ইয়াবা পাচারকারীরা হলেন- মিজানুর রহমান (৩৬), জসিম উদ্দিন (২৮), কাজী আবুল বাশার (২৫), আবদুল্লাহ আল মামুন (৪০) এবং আবু তাহের (৩৮)। এরা সবাই কুমিল্লা জেলার বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দা।
গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (পশ্চিম) এএএম হুমায়ুন কবীর বলেন, রাতে একটি খালি মিনি ট্রাক ইয়াবা পাচারের উদ্দেশ্যে ৫জন সহ কুমিল্লার দিকে যাচ্ছে, এমন তথ্যের ভিত্তিতে সন্ধ্যায় বায়েজীদ বোস্তামী থানার অনন্যা আবাসিক এলাকার অক্সিজেনমুখী সড়কের ওয়াজেদিয়া মোড়ে অবস্থান নেয় গোয়েন্দা পুলিশ।
রাত সাড়ে ১০টার দিকে থামার সংকেত দিলেও ট্রাকটি চলে যাওয়ার চেষ্টা করে। পরে ধাওয়া করে রাবেয়া শপিং কমপ্লেক্সের সামনে থেকে ট্রাকটি জব্দ করা হয়। সেই সাথে ট্রাকের চালক-হেলপারসহ তিন জনকে আটক করা হয়।
জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকারোক্তি মোতাবেক ট্রাকের পেছনে নিচের দিকে বিশেষভাবে তৈরি চেম্বারের ভেতর থাকা একটি প্যাকেটে ৬৩ হাজার ইয়াবা পাওয়া যায়। তাদের দেয়া তথ্যমতে চট্টগ্রাম মহানগরীর লালদিঘী মাঠে ইয়াবাগুলোর জন্য অপেক্ষায় থাকা আবদুল্লাহ আল মামুন ও আবু তাহেরকেও গ্রেপ্তার করা হয়। এসময় মামুন ও আবু তাহেরের দেহ তল্লাশি করে ইয়াবার মূল্য বাবদ রাখা ১০ লাখ টাকা জব্দ করা হয়।
জিজ্ঞাসাবাদে মামুন ও তাহের স্বীকার করে বলেন, কুমিল্লা জেলার বড়–রা থানার মহেশপুর গ্রামের দেলোয়ার হোসেনের (৩২) কাছে সরবরাহের জন্যই তারা ইয়াবাগুলো নিয়ে যাচ্ছিল। দেলোয়ারের কথা মতো বান্দরবান পুলিশ লাইন সংলগ্ন প্রধান সড়কে এক উপজাতি মহিলা ট্রাকে থাকা তিন জনের কাছে ইয়াবাগুলো সরবরাহ করে। কুমিল্লার নিমসার বাজারে নিরাপদে ইয়াবাগুলো পৌছে দেয়াই ছিল তাদের দায়িত্ব।
গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (পশ্চিম) এএএম হুমায়ুন কবীর ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, ইয়াবার চালানসহ ট্রাক জব্দ ও গ্রেপ্তারের ঘটনায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে নগরীর বায়েজীদ বোস্তামী থানায় মামলা করা হয়েছে। এতে গ্রেপ্তার ৫ জন ও একজন উপজাতি মহিলাকেও আসামি করা হয়েছে।
জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকারোক্তি মোতাবেক ট্রাকের পেছনে নিচের দিকে বিশেষভাবে তৈরি চেম্বারের ভেতর থাকা একটি প্যাকেটে ৬৩ হাজার ইয়াবা পাওয়া যায়। তাদের দেয়া তথ্যমতে চট্টগ্রাম মহানগরীর লালদিঘী মাঠে ইয়াবাগুলোর জন্য অপেক্ষায় থাকা আবদুল্লাহ আল মামুন ও আবু তাহেরকেও গ্রেপ্তার করা হয়। এসময় মামুন ও আবু তাহেরের দেহ তল্লাশি করে ইয়াবার মূল্য বাবদ রাখা ১০ লাখ টাকা জব্দ করা হয়।
জিজ্ঞাসাবাদে মামুন ও তাহের স্বীকার করে বলেন, কুমিল্লা জেলার বড়–রা থানার মহেশপুর গ্রামের দেলোয়ার হোসেনের (৩২) কাছে সরবরাহের জন্যই তারা ইয়াবাগুলো নিয়ে যাচ্ছিল। দেলোয়ারের কথা মতো বান্দরবান পুলিশ লাইন সংলগ্ন প্রধান সড়কে এক উপজাতি মহিলা ট্রাকে থাকা তিন জনের কাছে ইয়াবাগুলো সরবরাহ করে। কুমিল্লার নিমসার বাজারে নিরাপদে ইয়াবাগুলো পৌছে দেয়াই ছিল তাদের দায়িত্ব।
গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (পশ্চিম) এএএম হুমায়ুন কবীর ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, ইয়াবার চালানসহ ট্রাক জব্দ ও গ্রেপ্তারের ঘটনায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে নগরীর বায়েজীদ বোস্তামী থানায় মামলা করা হয়েছে। এতে গ্রেপ্তার ৫ জন ও একজন উপজাতি মহিলাকেও আসামি করা হয়েছে।