তিনি বলেন, বিষয়টি একটু জটিল। দু’পরিবারের টানাপোড়ন।
উল্লেখ্য, সোমবার ১২টা ৫০ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের একটি উড়োজাহাজ কাঠমান্ডুর উদ্দেশে রওনা হয়। এরপর উড়োজাহাজটি কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিধ্বস্ত হয়। এতে চার ক্রুসহ ৭১ জন আরোহী ছিলেন। এরমধ্যে কমপক্ষে ৪৯ জন আরোহী নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ২২ জন।
নিহতদের মধ্যে উড়োজাহাজটির ক্রু নাবিলা রয়েছেন। মেয়েকে বুয়ার কাছে রেখে ফ্লাইটে উঠেন নাবিলা। আদর করে নাবিলা মেয়েকে ডাকতেন ইয়া পাখি।
দুর্ঘটনায় নাবিলার মৃত্যুর খবরের পর তার (নাবিলা) বাসার গৃহকর্মী ও মেয়ে ইনাইয়া ইসলামকে কোথাও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না।
নিহত নাবিলার চাচাতো বোনের জামাই সালাইউদ্দিন পরিবর্তন ডটকমকে জানান, তারা শুনেছেন নাবিলার মেয়ে তার নানীর বাড়িতে আছেন। কিন্তু বিষয়টি আমাদের জানালে তো নিশ্চিত হওয়া যায়।