বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লন্ডন থেকে টেলি বার্তায় যোগ দিয়ে দলের নেতাদের খালেদা জিয়ার মুক্তি, গণতন্ত্র এবং নির্দলীয় নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন চালিয়ে যেতে নির্দেশনা দিয়েছেন । আজ শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে দলের সিনিয়র নেতাদের নিয়ে জরুরি বৈঠকে তিনি এ নিদের্শনা দেন। এতে উপস্থিত ছিলেন মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনসহ স্থায়ী কমিটি, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও দলের যুগ্ম মহাসচিবরা। বৈঠক প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, জেলকোড অনুযায়ী বেগম খালেদা জিয়াকে মর্যাদা দিয়ে কারাগারে রাখা হয়নি। একজন সাধারণ কয়েদির মতো রাখা হয়েছে, এর জন্য তার কোনো ক্ষতি হলে সরকারকেই এর দায়ভার বহন করতে হবে।
বৈঠকে দলের ভাইস চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর, মেজর (অব) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ, এয়ার ভাইস মার্শাল (অব) আলতাব হোসেন চৌধুরী, বরকত উল্লাহ বুলু, মোহাম্মদ শাহজাহান, মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন, মেজর জেনারেল (অব) রুহুল আলম চৌধুরী, আব্দুল আউয়াল মিন্টু, অধ্যাপক ডা এ জেড এম জাহিদ হোসেন, শামসুজ্জামান দুদু, অ্যাডভোকেট আহমদ আযম খান, অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন, অ্যাডভোকেট নিতাই রায় চৌধুরী, শওকত মাহমুদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদ মো আবদুল কাইয়ুম, আবুল খায়ের ভুইয়া, গোলাম আকবর খন্দকার, অধ্যাপক ড. সুকোমল বড়ুয়া, এম এ হক, তৈমুর আলম খন্দকার, আব্দুস সালাম, ফরহাদ হোসেন ডোনার যুগ্ম মহাসচিব ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন, মজিবুর রহমান সরোয়ার, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, খায়রুল কবির খোকন, হারুন অর রশিদ, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।
গুরুতর অসুস্থ থাকায় দলের ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল নোমান বৈঠকে আসেননি। অসুস্থ থাকায় বৈঠকে উপস্থিত হয়ে চলে যান স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া।