সাবেক মেয়র এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরীর কুলখানির মেজবানে পদদলিত হয়ে নিহতদের সন্তানদের পড়ালেখার দায়িত্ব মহিউদ্দিন চৌধুরীর পরিবারের। মহিউদ্দিন চৌধুরীর বড় ছেলে ও আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
আজ বুধবার তিনি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আহতদের দেখতে যান। সেখানে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। তার ছোট ভাই বোরহানুল হাসান চৌধুরী সালেহীনসহ দলীয় নেতারা এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন।
এর আগে সোমবার গভীর রাত থেকে মঙ্গলবার সন্ধ্যা পর্যন্ত নগরীর বলুয়াদিঘি মহাশ্মশানে নিহত তিন জনের লাশ ও পারিবারিকভাবে সৎকার কাজ তদারক করেন নওফেল।
এ সময় তিনি নিহতদের সন্তানদের পড়ালেখার দায়িত্ব নেয়ার কথা বলেন স্বজনদের।
নওফেল সৎকার অনুষ্ঠানে উপস্থিত স্বজনদের উদ্দেশ্যে বলেন, আমিও পিতৃহারা। শোকে বিহ্বল। আমার বাবার মেজবান অনুষ্ঠানে এসে আরও অনেকেই পিতৃহারা হয়েছেন। আমরা তো আর তাদের ফেরত আনতে পারবো না। আমাদের মতো যারা পিতৃহারা হয়েছেন, তারা আমাদের পরিবারের অংশ হয়ে গেল। আমার পরিবারের পক্ষ থেকে নিহত ব্যক্তির সন্তানদের পড়াশুনার দায়িত্ব আমিই নিলাম।
তিনি বলেন, আমার বাবার নামে ফাউন্ডেশন গড়ে তোলে নিহতদের সন্তানদের পড়ালেখার যাবতীয় দায়ভার বহন করা হবে। সেই সাথে এই ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে দাতব্য কার্যক্রমও পরিচালনা করা হবে।
এর আগে মহিউদ্দিন চৌধুরীর পরিবারের পক্ষ থেকে নিহত প্রত্যেকের পরিবারকে এক লাখ টাকা এবং শেষকৃত্যের জন্য পাঁচ হাজার টাকা দেওয়ার ঘোষণা দেন নওফেল। এছাড়া আহতদের চিকিৎসা ব্যয়ও পরিবারের পক্ষ থেকে দেওয়ার কথা বলেন তিনি।
নওফেল বলেন, নিহতদের পরিবারের সাথে আমরা কথা বলেছি। তাদের বিস্তারিত তথ্য আমরা নিয়েছি। তাদের সন্তানদের পড়াশোনার খরচ ভবিষ্যতে আমরা বহন করব বলে আশ্বাস দিয়েছি। সবাইকে বলব ধৈর্য্য ধারণ করতে। যারা আহত হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন তাদের সব ব্যয় নির্বাহ করা হবে।”
নওফেল বলেন, নিহতদের জন্য প্রাথমিকভাবে এক লাখ টাকার কথা বলা হয়েছে। এরপরও আলোচনা সাপেক্ষে পরিবারগুলোর পরিস্থিতি বিবেচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তিনি বলেন, পারিবারিকভাবে আব্বার নামে ফাউন্ডেশন গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সেখান থেকে দাতব্য কার্য্যক্রম পরিচালনা করা হবে।
নওফেল সৎকার অনুষ্ঠানে উপস্থিত স্বজনদের উদ্দেশ্যে বলেন, আমিও পিতৃহারা। শোকে বিহ্বল। আমার বাবার মেজবান অনুষ্ঠানে এসে আরও অনেকেই পিতৃহারা হয়েছেন। আমরা তো আর তাদের ফেরত আনতে পারবো না। আমাদের মতো যারা পিতৃহারা হয়েছেন, তারা আমাদের পরিবারের অংশ হয়ে গেল। আমার পরিবারের পক্ষ থেকে নিহত ব্যক্তির সন্তানদের পড়াশুনার দায়িত্ব আমিই নিলাম।
তিনি বলেন, আমার বাবার নামে ফাউন্ডেশন গড়ে তোলে নিহতদের সন্তানদের পড়ালেখার যাবতীয় দায়ভার বহন করা হবে। সেই সাথে এই ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে দাতব্য কার্যক্রমও পরিচালনা করা হবে।
এর আগে মহিউদ্দিন চৌধুরীর পরিবারের পক্ষ থেকে নিহত প্রত্যেকের পরিবারকে এক লাখ টাকা এবং শেষকৃত্যের জন্য পাঁচ হাজার টাকা দেওয়ার ঘোষণা দেন নওফেল। এছাড়া আহতদের চিকিৎসা ব্যয়ও পরিবারের পক্ষ থেকে দেওয়ার কথা বলেন তিনি।
নওফেল বলেন, নিহতদের পরিবারের সাথে আমরা কথা বলেছি। তাদের বিস্তারিত তথ্য আমরা নিয়েছি। তাদের সন্তানদের পড়াশোনার খরচ ভবিষ্যতে আমরা বহন করব বলে আশ্বাস দিয়েছি। সবাইকে বলব ধৈর্য্য ধারণ করতে। যারা আহত হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন তাদের সব ব্যয় নির্বাহ করা হবে।”
নওফেল বলেন, নিহতদের জন্য প্রাথমিকভাবে এক লাখ টাকার কথা বলা হয়েছে। এরপরও আলোচনা সাপেক্ষে পরিবারগুলোর পরিস্থিতি বিবেচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তিনি বলেন, পারিবারিকভাবে আব্বার নামে ফাউন্ডেশন গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সেখান থেকে দাতব্য কার্য্যক্রম পরিচালনা করা হবে।