পদদলিত হয়ে ১০ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে চট্টগ্রামের সাবেক মেয়র ও আওয়ামী লীগ নেতা মুক্তিযোদ্ধা এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরীর কুলখানির মেজবানিতে । মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন শতাধিক।
সোমবার দুপুরে নগরীর আসকার দীঘির পাড়ে অবস্থিত রিমা কমিউনিটি সেন্টারে এই ঘটনা ঘটে। এই কমিউনিটি সেন্টারে মূলত হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রীস্টানসহ অন্য ধর্মাবলম্বি অমুসলিমদের জন্য প্রয়াত মহিউদ্দিন চৌধুরীর পরিবারের পক্ষ থেকে মেজবানির আয়াজন করা হয়।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ জহিরুল ইসলাম বিকেল সাড়ে ৪টায় দৈনিক মানবজমিনকে নিশ্চিত করে বলেন, এ ঘটনায় এ পর্যন্ত চমেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগে ১০ জনের মৃতদেহ আনা হয়েছে।
আহতদের হাসপাতালের জরুরি বিভাগে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।
নিহতরা হচ্ছেন ঝন্টু দাশ (৪৬), সুধির দে (৪৩), কৃঞ্চ প্রসাদ (৩৮), প্রদীপ তালুকদার (৪৬), লিটন দেব (৩৯) ও টিটো (৩৬), অলক ভৌমিক (৪৪), দীপঙ্কর (৪৬) রাহুল দাস (৩৪), ধনা শীল (৪৭)। এছাড়া আহত কতজন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এবং তাদের নাম পরিচয়ও তিনি বলতে পারেননি। তবে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানান তিনি।
জহিরুল ইসলাম বলেন, দুর্ঘটনার খবর পেয়ে নিহত ও আহতদের স্বজনরা হাসপাতালে ভিড় করছেন। তাদের কেউ কেউ লাশ সনাক্ত করে কান্নাকাটি ও আহাজারী করছেন। এতে চমেক হাসপাতাল এলাকা প্রকম্পিত উঠেছে।
রিমা কমিউনিটি সেন্টারে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্বে নিয়োজিত নগরীর খুলশি থানার এসআই আবদুর রহিম জানান, দুপুর ১ টা থেকে রিমা কমিউনিটি সেন্টারে মেজবান খেতে আসা লোকজনের ভিড় জমে। কার আগে কে খেতে ঢুকবেন তা নিয়ে হুড়াহুড়ি করতে গিয়ে পদদলিত হয়ে হতাহতের এই ঘটনা ঘটে।
তিনি বলেন, রিমা কমিউনিটি সেন্টারের প্রবেশ পথ সরু। প্রবেশ পথে হুড়াহুড়ি সামলাতে গিয়ে কয়েকজন পুলিশ সদস্য ও স্বেচ্ছাসেবক আহত হয়েছেন। তবুও আগত লোকজনকে সরিয়ে নিতে-নিতে পদদলিত হয়ে ঘটনাস্থলে কয়েকজনের মৃত্যু ঘটে। পরে আরও পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
সেখানে দায়িত্বরত স্বেচ্ছাসেবক অনুপ দাস জানান, ফটকের বাইরে ছিল অনেক মানুষের ভিড়। ঢোকার সময় পেছনের চাপে সামনে ওই ঢালু জায়গায় থাকা বেশ কয়েকজন পড়ে যান। তখন তাদের ওপর দিয়েই পেছনের লোকজন হুড়মুড় করে ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করে। ফলে অনেক মানুষ হতাহত হয়। তিনি নিজেও পায়ে ব্যথা পেয়েছেন বলে জানান।
তারা জানান, এই কমিউনিটি সেন্টারে মূলত নগরীর হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রীস্টানসহ অন্য ধর্মাবলম্বিদের জন্য মেজবানির আয়োজন করা হয়। এ ঘটনায় নিহত ও আহতদের বেশিরভাগই হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রীষ্টান ধর্মাবলম্বি। নিহতদের মরদেহ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে নেয়া হয়েছে। আহত শতাধিক লোককে হাসপাতালের জরুরি বিভাগে চিকিৎসার জন্য নেয়া হয়েছে।
প্রসঙ্গত, গত শুক্রবার ভোর সাড়ে তিনটার দিকে চট্টগ্রাম মহানগরীর বেসরকারি ম্যাক্স হাসপাতালে শেষ নি:শ^াস ত্যাগ করেন চট্টগ্রামের বর্ষীয়ান নেতা এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী। ওইদিন বিকেলে নগরীর লালদীঘি ময়দানে স্মরণকালর বৃহত্তম জানাজা শেষে চশমা হিলস্থ পারিবারিক কবরস্থানে বাবার পাশে তাকে দাফন করা হয়।
তার জানাজায় অংশ নেন লাখো মানুষ। তাঁর মৃত্যুতে চট্টগ্রামে শোকের ছায়া নেমে আসে। বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী প্রিয় নেতাকে হারিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন। চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন রবিবার থেকে ৩ দিনের শোক কর্মসূচি পালন করছে।
আর আজ সোমবার ছিল প্রয়াত এ নেতার কুলখানি। এ উপলক্ষে চশমা হিলের বাসভবনসহ নগরীর ১৪টি কমিউনিটি সেন্টারে পরিবারের পক্ষ থেকে আয়োজন করা হয় মেজবানি।
এরমধ্যে নগরীর দি কিং অব চিটাগাং কনভেনশন হলে সকাল ৯টা থেকে শুরু হয় কুলখানির মিলাদ, খতমে কোরআন ও দোয়া মাহফিল। মহিউদ্দিন চৌধুরীর বড়ছেলে ও আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলসহ পরিবারের লোকজন সেখানে অবস্থান করেন।
গত রবিবার দুপুরে তিনি নগরীর ১১টি কমিউনিটি সেন্টারে কুলখানির মেজবানিতে ৮০ হাজার লোকের খাওয়ার কথা জানালেও মহিউদ্দিন চৌধুরীর ভক্তদের কথা চিন্তা করে পরে ১৪টি কমিউনিটি সেন্টারে মেজবানির আয়োজন করা হয় বলে জানান নওফেল।
এরমধ্যে নগরীর হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রীস্টানসহ অমুসলিমদের জন্য নগরীর একমাত্র রিমা কমিউনিটি সেন্টারে মেজবানির আয়োজন করার কথা জানান মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। কিন্তু হুড়াহুড়িতে পদদলিত হয়ে আহত নিহতের খবর পেয়ে তিনি ছুটে যান রিমা কমিউনিটি সেন্টারে। তিনি সেখানে গিয়ে প্রতি নিহতের পরিবারকে এক লাখ টাকা এবং আহতদের চিকিৎসায় প্রয়োজনীয় খরচ প্রদানের ঘোষনা দেন। এছাড়া চট্টগ্রামের সবকটি হাসপাতালে যাকে যেখানে এবং যেভাবে সম্ভব আহতদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করার অনুরোধ জানান।
চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশ কমিশনার ইকবাল বাহার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। এ সময় তিনি কমিউনিটি সেন্টারের ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের সঙ্গেও কথা বলেছেন। তবে দুর্ঘটনার পর বিকেল ৩টা থেকে মেজবান খাওয়ানো আবার শুরু করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
তিনি বলেন, সুশৃঙ্খলভাবে মেজবান খাওয়ানোর জন্য সাবেক মেয়রের পরিবারের পক্ষ থেকে সুব্যবস্থা নেওয়ার পাশাপাশি সবকটি কমিউনিটি সেন্টারে পর্যাপ্ত নিরপত্তা ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশ নিয়োজিত রয়েছে। এরমধ্যে হুড়াহুড়ি করে মেজবান খেতে গিয়ে পদদলিত হয়ে মৃত্যুর এ ঘটনা সত্যিই দুঃখজনক।
মহিউদ্দিন চৌধুরীর পরিবারের পক্ষ থেকে বলা হয়-চট্টগ্রাম নগরীর চকবাজারের কিশলয় কমিউনিটি সেন্টার, পাঁচলাইশ আবাসিক এলাকায় অবস্থিত সুইসপার্ক কমিউনিটি সেন্টার, লাভলেইন সড়কের স্মরণিকা কমিউনিটি সেন্টার, মোহাম্মদপুরের এন মোহাম্মদ কনভেনশন হল, বাকলিয়া থানা এলাকার কেবি কনভেনশন হল, কাজীর দেউরি এলাকার ভিআইপি ব্যাংকুইট কমিউনিটি সেন্টার, সাগরিকা স্কয়ার ও ডবলমুরিং থানা এলাকার গোল্ডেন টাচ কমিউনিটি সেন্টারে মেজবানের আয়োজন করা হলেও সবকটি কমিউনিটি সেন্টারে অত্যন্ত সুশৃঙ্খলভাবে মেজবান খাওয়ানো সম্পন্ন হয়।
নিহতরা হচ্ছেন ঝন্টু দাশ (৪৬), সুধির দে (৪৩), কৃঞ্চ প্রসাদ (৩৮), প্রদীপ তালুকদার (৪৬), লিটন দেব (৩৯) ও টিটো (৩৬), অলক ভৌমিক (৪৪), দীপঙ্কর (৪৬) রাহুল দাস (৩৪), ধনা শীল (৪৭)। এছাড়া আহত কতজন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এবং তাদের নাম পরিচয়ও তিনি বলতে পারেননি। তবে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানান তিনি।
জহিরুল ইসলাম বলেন, দুর্ঘটনার খবর পেয়ে নিহত ও আহতদের স্বজনরা হাসপাতালে ভিড় করছেন। তাদের কেউ কেউ লাশ সনাক্ত করে কান্নাকাটি ও আহাজারী করছেন। এতে চমেক হাসপাতাল এলাকা প্রকম্পিত উঠেছে।
রিমা কমিউনিটি সেন্টারে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্বে নিয়োজিত নগরীর খুলশি থানার এসআই আবদুর রহিম জানান, দুপুর ১ টা থেকে রিমা কমিউনিটি সেন্টারে মেজবান খেতে আসা লোকজনের ভিড় জমে। কার আগে কে খেতে ঢুকবেন তা নিয়ে হুড়াহুড়ি করতে গিয়ে পদদলিত হয়ে হতাহতের এই ঘটনা ঘটে।
তিনি বলেন, রিমা কমিউনিটি সেন্টারের প্রবেশ পথ সরু। প্রবেশ পথে হুড়াহুড়ি সামলাতে গিয়ে কয়েকজন পুলিশ সদস্য ও স্বেচ্ছাসেবক আহত হয়েছেন। তবুও আগত লোকজনকে সরিয়ে নিতে-নিতে পদদলিত হয়ে ঘটনাস্থলে কয়েকজনের মৃত্যু ঘটে। পরে আরও পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
সেখানে দায়িত্বরত স্বেচ্ছাসেবক অনুপ দাস জানান, ফটকের বাইরে ছিল অনেক মানুষের ভিড়। ঢোকার সময় পেছনের চাপে সামনে ওই ঢালু জায়গায় থাকা বেশ কয়েকজন পড়ে যান। তখন তাদের ওপর দিয়েই পেছনের লোকজন হুড়মুড় করে ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করে। ফলে অনেক মানুষ হতাহত হয়। তিনি নিজেও পায়ে ব্যথা পেয়েছেন বলে জানান।
তারা জানান, এই কমিউনিটি সেন্টারে মূলত নগরীর হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রীস্টানসহ অন্য ধর্মাবলম্বিদের জন্য মেজবানির আয়োজন করা হয়। এ ঘটনায় নিহত ও আহতদের বেশিরভাগই হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রীষ্টান ধর্মাবলম্বি। নিহতদের মরদেহ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে নেয়া হয়েছে। আহত শতাধিক লোককে হাসপাতালের জরুরি বিভাগে চিকিৎসার জন্য নেয়া হয়েছে।
প্রসঙ্গত, গত শুক্রবার ভোর সাড়ে তিনটার দিকে চট্টগ্রাম মহানগরীর বেসরকারি ম্যাক্স হাসপাতালে শেষ নি:শ^াস ত্যাগ করেন চট্টগ্রামের বর্ষীয়ান নেতা এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী। ওইদিন বিকেলে নগরীর লালদীঘি ময়দানে স্মরণকালর বৃহত্তম জানাজা শেষে চশমা হিলস্থ পারিবারিক কবরস্থানে বাবার পাশে তাকে দাফন করা হয়।
তার জানাজায় অংশ নেন লাখো মানুষ। তাঁর মৃত্যুতে চট্টগ্রামে শোকের ছায়া নেমে আসে। বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী প্রিয় নেতাকে হারিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন। চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন রবিবার থেকে ৩ দিনের শোক কর্মসূচি পালন করছে।
আর আজ সোমবার ছিল প্রয়াত এ নেতার কুলখানি। এ উপলক্ষে চশমা হিলের বাসভবনসহ নগরীর ১৪টি কমিউনিটি সেন্টারে পরিবারের পক্ষ থেকে আয়োজন করা হয় মেজবানি।
এরমধ্যে নগরীর দি কিং অব চিটাগাং কনভেনশন হলে সকাল ৯টা থেকে শুরু হয় কুলখানির মিলাদ, খতমে কোরআন ও দোয়া মাহফিল। মহিউদ্দিন চৌধুরীর বড়ছেলে ও আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলসহ পরিবারের লোকজন সেখানে অবস্থান করেন।
গত রবিবার দুপুরে তিনি নগরীর ১১টি কমিউনিটি সেন্টারে কুলখানির মেজবানিতে ৮০ হাজার লোকের খাওয়ার কথা জানালেও মহিউদ্দিন চৌধুরীর ভক্তদের কথা চিন্তা করে পরে ১৪টি কমিউনিটি সেন্টারে মেজবানির আয়োজন করা হয় বলে জানান নওফেল।
এরমধ্যে নগরীর হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রীস্টানসহ অমুসলিমদের জন্য নগরীর একমাত্র রিমা কমিউনিটি সেন্টারে মেজবানির আয়োজন করার কথা জানান মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। কিন্তু হুড়াহুড়িতে পদদলিত হয়ে আহত নিহতের খবর পেয়ে তিনি ছুটে যান রিমা কমিউনিটি সেন্টারে। তিনি সেখানে গিয়ে প্রতি নিহতের পরিবারকে এক লাখ টাকা এবং আহতদের চিকিৎসায় প্রয়োজনীয় খরচ প্রদানের ঘোষনা দেন। এছাড়া চট্টগ্রামের সবকটি হাসপাতালে যাকে যেখানে এবং যেভাবে সম্ভব আহতদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করার অনুরোধ জানান।
চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশ কমিশনার ইকবাল বাহার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। এ সময় তিনি কমিউনিটি সেন্টারের ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের সঙ্গেও কথা বলেছেন। তবে দুর্ঘটনার পর বিকেল ৩টা থেকে মেজবান খাওয়ানো আবার শুরু করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
তিনি বলেন, সুশৃঙ্খলভাবে মেজবান খাওয়ানোর জন্য সাবেক মেয়রের পরিবারের পক্ষ থেকে সুব্যবস্থা নেওয়ার পাশাপাশি সবকটি কমিউনিটি সেন্টারে পর্যাপ্ত নিরপত্তা ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশ নিয়োজিত রয়েছে। এরমধ্যে হুড়াহুড়ি করে মেজবান খেতে গিয়ে পদদলিত হয়ে মৃত্যুর এ ঘটনা সত্যিই দুঃখজনক।
মহিউদ্দিন চৌধুরীর পরিবারের পক্ষ থেকে বলা হয়-চট্টগ্রাম নগরীর চকবাজারের কিশলয় কমিউনিটি সেন্টার, পাঁচলাইশ আবাসিক এলাকায় অবস্থিত সুইসপার্ক কমিউনিটি সেন্টার, লাভলেইন সড়কের স্মরণিকা কমিউনিটি সেন্টার, মোহাম্মদপুরের এন মোহাম্মদ কনভেনশন হল, বাকলিয়া থানা এলাকার কেবি কনভেনশন হল, কাজীর দেউরি এলাকার ভিআইপি ব্যাংকুইট কমিউনিটি সেন্টার, সাগরিকা স্কয়ার ও ডবলমুরিং থানা এলাকার গোল্ডেন টাচ কমিউনিটি সেন্টারে মেজবানের আয়োজন করা হলেও সবকটি কমিউনিটি সেন্টারে অত্যন্ত সুশৃঙ্খলভাবে মেজবান খাওয়ানো সম্পন্ন হয়।