প্রেমের ফাঁদে ফেলে ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে সাটুরিয়ায় অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রীকে । ওই ছাত্রীকে মঙ্গলবার নয়াডিঙ্গি এলাকার ধর্ষকের এক আত্মীয়র বাসা থেকে উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় ধর্ষক মো. খোরশেদ আলমের বিরুদ্ধে মামলা করেছে ওই ছাত্রীর বাবা। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার র্যাইল্লা গ্রামে। সাটুরিয়া থানা পুলিশ ওই ছাত্রীকে গতকাল জবানবন্দির জন্য আদালতে পাঠিয়েছেন। জানা গেছে, আব্দুল মজিদ ফটো উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এবার জেএসসি পরীক্ষা দেয় ওই শিক্ষার্থী।
কান্দাপাড়া ফুকুরহাটি মজিবুর রহমান উচ্চ বিদ্যালয়ে তাদের পরীক্ষা কেন্দ্র ছিল। এ বিদ্যালয়ের সামনে স্টুডিওর মালিক মো. খোরশেদ আলমের সঙ্গে পরিচয় হয় ওই ছাত্রীর। শেষ দিন পরীক্ষা শেষে ওই ছাত্রীকে স্টুডিওর ভেতর আটকে রাখা হয়। ওই রাতেই ছাত্রীকে সিলেট নিয়ে যায় খোরশেদ আলম। সেখানে দুদিন থাকার পর সাটুরিয়ার নয়াডিঙ্গি এলাকার ধষর্কের এক আত্মীয়ের বাসা থেকে স্থানীয় লোকজন ওই ছাত্রীকে উদ্ধার করে ফুকুরহাটি ইউপি চেয়ারম্যানের কাছে হস্তান্তর করেন।
ফুকুরহাটি ইউপি চেয়ারম্যান মো. আফাজ উদ্দিন জানান, খোরশেদ আলম মজিবুর রহমান উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে স্টুডিওর ব্যবসা করে আসছে। ওই স্টুডিওতে স্কুল-কলেজের ছাত্রছাত্রীরা ছবি তুলতে যায়। এ সুযোগ নিয়ে সে অনেক ছাত্রীকে প্রেম ও প্রতারণার ফাঁদে ফেলে ধর্ষণ করে।
কান্দাপাড়া বাজারের স্থানীয় দোকানদার জানান, তার স্টুডিওর কম্পিউটার থেকে কয়েকজন ছাত্রীসহ এলাকার উঠতি বয়সের মেয়েদের নগ্ন ছবি তোলে ভয় দেখিয়ে ধর্ষণ করেছে বলে জানান।
সাটুরিয়া থানার ওসি মো. আমিনুর রহমান বলেন, ওই ছাত্রীর বয়স ও ধর্ষণ হয়েছে কিনা তা পরীক্ষা করা ও ২২ ধারায় জবানবন্দি রেকর্ড করার জন্য আদালতে পাঠানো হয়েছে। ধর্ষক খোরশেদ আলমকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। ওই ধর্ষকের বিরুদ্ধে ছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে নারী ও শিশু দমন আইনে মামলা করেছেন।
ফুকুরহাটি ইউপি চেয়ারম্যান মো. আফাজ উদ্দিন জানান, খোরশেদ আলম মজিবুর রহমান উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে স্টুডিওর ব্যবসা করে আসছে। ওই স্টুডিওতে স্কুল-কলেজের ছাত্রছাত্রীরা ছবি তুলতে যায়। এ সুযোগ নিয়ে সে অনেক ছাত্রীকে প্রেম ও প্রতারণার ফাঁদে ফেলে ধর্ষণ করে।
কান্দাপাড়া বাজারের স্থানীয় দোকানদার জানান, তার স্টুডিওর কম্পিউটার থেকে কয়েকজন ছাত্রীসহ এলাকার উঠতি বয়সের মেয়েদের নগ্ন ছবি তোলে ভয় দেখিয়ে ধর্ষণ করেছে বলে জানান।
সাটুরিয়া থানার ওসি মো. আমিনুর রহমান বলেন, ওই ছাত্রীর বয়স ও ধর্ষণ হয়েছে কিনা তা পরীক্ষা করা ও ২২ ধারায় জবানবন্দি রেকর্ড করার জন্য আদালতে পাঠানো হয়েছে। ধর্ষক খোরশেদ আলমকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। ওই ধর্ষকের বিরুদ্ধে ছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে নারী ও শিশু দমন আইনে মামলা করেছেন।