প্লাস্টিকের পণ্যে সয়লাব বাজার এখন । পানীয় বোতল, খাবারের প্যাকেট কতকিছুতে প্লাস্টিক। কিন্তু আপনি কি জানেন কোন বোতল কতদিন ব্যবহার করা যায়?
খেয়াল করলে দেখবেন প্লাস্টিক বোতলের তলায় অথবা প্যাকেটের মোড়কে ত্রিকোণ একটি চিহ্ন থাকে। এই চিহ্নে বর্ণনা করা হয়, বোতলটি কতটা বিধিসম্মতভাবে তৈরি। ওই চিহ্নের থাকা সংখ্যা জানায় ওই বোতল কতদিন ব্যবহার করা যাবে, পরিবেশে ওই বোতলের প্রভাব কতটুকু। এটি কেমন নির্ভরযোগ্য তা এই চিহ্নের মধ্যে থাকা সংখ্যা দ্বারা বোঝা যায়। ন্যাচারাল সোসাইটি ওয়েবসাইট থেকে জানা যাচ্ছে, প্লাস্টিক বোতলের ক্রিকোণ তত্ত্ব।
ত্রিকোণের মাঝে ১ সংখ্যা থাকলে : এর মানে বোতলটি মাত্র একবার ব্যবহার করা যাবে। বোতলটিতে পলিথিলিন টেরেপথ্যালেট প্লাস্টিক ব্যবহার করা হয়েছে। তবে একে রিসাইকেল বা রূপান্তর করা যাবে। এ ধরনের বোতল বহু ব্যবহার স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকারক।
২ থাকলে: এই ধরনের প্লাস্টিক বোতলে ঘন পলিথিন ব্যবহার করা হয়েছে। মূলত শ্যাম্পু ডিটারজেন্ট, গাড়ির তেল, জুসের বোতল রাখার ক্ষেত্রে এই ধরনের বোতল ব্যবহার হয়। এটি তুলনামূলক নিরাপদ। রিসাইকেল করা যাবে।
৩ থাকলে: এই ধরনের বোতল বেশি ব্যবহার করা উচিত নয়। কারণ, এই বোতল তৈরি হয় ‘পোলিভিনিল ক্লোরাইড’ বা ‘পিভিসি’ থেকে। এতে অস্থিমজ্জার সমস্যা ও লিভারের সমস্যা ক্যানসার হওয়ার আশঙ্কা থাকে। ‘পিনাট বাটার’ রাখতে এই বোতল ব্যবহার করা হয়।
৪ থাকলে: এই ধরনের প্লাস্টিক বহু ব্যবহারের উপযোগী। বিশেষ করে, প্লাস্টিকের প্যাকেটে এই চিহ্ন প্রচুর দেখা যায়। খুব দামি বোতলে এই চিহ্ন থাকে।
৫ থাকলে : একদম নিরাপদ এবং ব্যবহারের যোগ্য। আইক্রিম কাপ বা সিরাপের বোতল অথবা খাবারের কন্টেনারে এই ধরনের চিহ্ন দেখা যায়।
৬ অথবা ৭ থাকলে : প্লাস্টিকের ‘রেড কার্ড’ বলা হয় একে। এই ধরনের প্লাস্টিক মারাত্মক রকমের ক্ষতিকারক। কারণ এই ধরনের প্লাস্টিক তৈরি হয় পলিস্টিরিন এবং পলিকার্বোনেট বিসপেনল-এ। এটা মানুষের মধ্যে হরমোন সমস্যা তৈরি করে। ক্রমাগত এধরনের প্লাস্টিকের ব্যবহার ক্যানসারের প্রবণতা বাড়ায়।
তাহলে পাঠকেরা এখন থেকে চিহ্ন দেখে প্লাস্টিকের বোতল ব্যবহার করুন। সুস্থ ও নিরাপদ থাকুন।
যে সয়লাব। পানীয় বোতল, খাবারের প্যাকেট কতকিছুতে প্লাস্টিক। কিন্তু আপনি কি জানেন কোন বোতল কতদিন ব্যবহার করা যায়?
খেয়াল করলে দেখবেন প্লাস্টিক বোতলের তলায় অথবা প্যাকেটের মোড়কে ত্রিকোণ একটি চিহ্ন থাকে। এই চিহ্নে বর্ণনা করা হয়, বোতলটি কতটা বিধিসম্মতভাবে তৈরি। ওই চিহ্নের থাকা সংখ্যা জানায় ওই বোতল কতদিন ব্যবহার করা যাবে, পরিবেশে ওই বোতলের প্রভাব কতটুকু। এটি কেমন নির্ভরযোগ্য তা এই চিহ্নের মধ্যে থাকা সংখ্যা দ্বারা বোঝা যায়। ন্যাচারাল সোসাইটি ওয়েবসাইট থেকে জানা যাচ্ছে, প্লাস্টিক বোতলের ক্রিকোণ তত্ত্ব।
ত্রিকোণের মাঝে ১ সংখ্যা থাকলে : এর মানে বোতলটি মাত্র একবার ব্যবহার করা যাবে। বোতলটিতে পলিথিলিন টেরেপথ্যালেট প্লাস্টিক ব্যবহার করা হয়েছে। তবে একে রিসাইকেল বা রূপান্তর করা যাবে। এ ধরনের বোতল বহু ব্যবহার স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকারক।
২ থাকলে: এই ধরনের প্লাস্টিক বোতলে ঘন পলিথিন ব্যবহার করা হয়েছে। মূলত শ্যাম্পু ডিটারজেন্ট, গাড়ির তেল, জুসের বোতল রাখার ক্ষেত্রে এই ধরনের বোতল ব্যবহার হয়। এটি তুলনামূলক নিরাপদ। রিসাইকেল করা যাবে।
৩ থাকলে: এই ধরনের বোতল বেশি ব্যবহার করা উচিত নয়। কারণ, এই বোতল তৈরি হয় ‘পোলিভিনিল ক্লোরাইড’ বা ‘পিভিসি’ থেকে। এতে অস্থিমজ্জার সমস্যা ও লিভারের সমস্যা ক্যানসার হওয়ার আশঙ্কা থাকে। ‘পিনাট বাটার’ রাখতে এই বোতল ব্যবহার করা হয়।
৪ থাকলে: এই ধরনের প্লাস্টিক বহু ব্যবহারের উপযোগী। বিশেষ করে, প্লাস্টিকের প্যাকেটে এই চিহ্ন প্রচুর দেখা যায়। খুব দামি বোতলে এই চিহ্ন থাকে।
৫ থাকলে : একদম নিরাপদ এবং ব্যবহারের যোগ্য। আইক্রিম কাপ বা সিরাপের বোতল অথবা খাবারের কন্টেনারে এই ধরনের চিহ্ন দেখা যায়।
৬ অথবা ৭ থাকলে : প্লাস্টিকের ‘রেড কার্ড’ বলা হয় একে। এই ধরনের প্লাস্টিক মারাত্মক রকমের ক্ষতিকারক। কারণ এই ধরনের প্লাস্টিক তৈরি হয় পলিস্টিরিন এবং পলিকার্বোনেট বিসপেনল-এ। এটা মানুষের মধ্যে হরমোন সমস্যা তৈরি করে। ক্রমাগত এধরনের প্লাস্টিকের ব্যবহার ক্যানসারের প্রবণতা বাড়ায়।
তাহলে পাঠকেরা এখন থেকে চিহ্ন দেখে প্লাস্টিকের বোতল ব্যবহার করুন। সুস্থ ও নিরাপদ থাকুন।