বেক্সিমকো গ্রুপের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান বেক্সিমকো পেট্রোলিয়াম লিমিটেড বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো এলপিজি আমদানির জন্য জাহাজ কিনেছে। আন্তর্জাতিক পানিপথে বাংলাদেশের পতাকা বহন করবে জাহাজটি। জানা গেছে, জাহাজটির নামকরণ করা হয়েছে বেক্সপেট্রো-১। ২৭০০ টন এলপিজি ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন এই জাহাজটি আমদানিকৃত এলপিজি সরাসরি বেক্সিমকো পেট্রোলিয়ামের
কারখানায় সরবরাহ করবে। এটা দেশের এলপিজি খাতে একটা মাইলফলক এবং এর মাধ্যমে নতুন যুগের শুরু হলো। নিজস্ব জাহাজে পণ্য আমদানির কারণে খরচ কমবে এবং আরো কার্যকরী একটি সরবরাহ চ্যানেল তৈরি হবে।
ডিসেম্বর মাসের শুরুর দিকে বেক্সপেট্রো-১ এবং এর ক্যাপ্টেন আলেক্সান্ডার ফাজারদো প্রথম এলপিজি’র চালানটি নিয়ে বাংলাদেশে আসবেন বলে আশা করা হচ্ছে। একই ধরনের আরো দু’টি জাহাজ ক্রয় প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। বেক্সিমকো পেট্রোলিয়ামকে প্রিমিয়ার অপারেটর হিসেবে অবস্থান তৈরিতে এই উদ্যোগ যুগান্তকারী ভূমিকা রাখবে।
বেক্সিমকো পেট্রোলিয়াম ইতিমধ্যে ইনডেক্স পাওয়ার অ্যান্ড এনার্জি’র (একটি বেক্সিমকো কোম্পানি) সহযোগিতায় মংলায় ৩০০০ টন ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন সর্বাধুনিক প্রযুক্তির একটি এলপিজি প্ল্যান্ট স্থাপন করেছে। আইএসও ৯০০১ সনদপ্রাপ্ত এই প্লান্টটির ধারণক্ষমতা আরও ৩০০০ টন বৃদ্ধির কাজ চলছে। এর পাশাপাশি নারায়ণগঞ্জে ৫০০০ টন ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন আরও একটি এলপিজি প্লান্ট নির্মাণ করা হচ্ছে। দেশজুড়ে বিস্তৃত বিক্রয় ও সরবরাহ নেটওয়ার্কে মাধ্যমে দ্রুতবর্ধনশীল এলপিজি’র চাহিদা পূরণে এখন পুরোপুরি তৈরি বেক্সিমকো পেট্রোলিয়াম।
বেক্সিমকো পেট্রোলিয়াম ইতিমধ্যে ইনডেক্স পাওয়ার অ্যান্ড এনার্জি’র (একটি বেক্সিমকো কোম্পানি) সহযোগিতায় মংলায় ৩০০০ টন ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন সর্বাধুনিক প্রযুক্তির একটি এলপিজি প্ল্যান্ট স্থাপন করেছে। আইএসও ৯০০১ সনদপ্রাপ্ত এই প্লান্টটির ধারণক্ষমতা আরও ৩০০০ টন বৃদ্ধির কাজ চলছে। এর পাশাপাশি নারায়ণগঞ্জে ৫০০০ টন ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন আরও একটি এলপিজি প্লান্ট নির্মাণ করা হচ্ছে। দেশজুড়ে বিস্তৃত বিক্রয় ও সরবরাহ নেটওয়ার্কে মাধ্যমে দ্রুতবর্ধনশীল এলপিজি’র চাহিদা পূরণে এখন পুরোপুরি তৈরি বেক্সিমকো পেট্রোলিয়াম।