বাংলাদেশ-ভারত সম্মেলনে বাংলাদেশের নেতৃত্ব দেয়া চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক মো. সামসুল আরেফিন নদী বিহীন গোমতি-ত্রিপুরার লোকেরা যাতে সহজে চট্টগ্রামের সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারে বিশেষ করে পর্যটনশিল্পকে দু দেশের পক্ষ থেকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন
সার্কিট হাউস মিলানায়তনে মাদক চোরাচালান ও শিশু-নারী পাচার রোধসহ প্রায় ৪০টি আলোচ্যসূচি নিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে দুই দিনব্যাপী বাংলাদেশ-ভারত জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পর্যায়ে ৬ নম্বর ক্লাস্টারের যৌথ সীমান্ত সম্মেলন। বৃহস্পতিবার (১৩ এপ্রিল) ছিল সম্মেলনের শেষ দিন।
সামসুল আরেফিন বলেন, ‘বৈশাখ, ঈদ-পূজোসহ কমন ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক উৎসব আনন্দ পরস্পরের সঙ্গে ভাগাভাগি করে নেব। পাশাপাশি আত্মীয়স্বজনের কাছে মৃরদেহ যাতে দ্রুত আনা যায় সেক্ষেত্রেও উভয় দেশ সহযোগিতা করবে। এতে করে বর্ডারের আশেপাশে যারা বসবাস করেন তাদের মধ্যে সম্পর্ক বাড়বে।’
বাংলাদেশের হয়ে চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, ফেনী ও খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক, বিজিবি-পুলিশের কর্মকর্তারা সহ অন্যান্য প্রতিনিধিরা এবং ভারতের হয়ে গোমতি ও দক্ষিণ ত্রিপুরা জেলার ম্যাজিস্ট্রেটসহ বিএসএফ এর কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ভারতীয় প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন দক্ষিণ ত্রিপুরার জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও কালেক্টর চন্দ্র কুমার জামাতিয়া।
ভারতীয় প্রতিনিধি দলের নেতা দক্ষিণ ত্রিপুরার জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও কালেক্টর চন্দ্র কুমার জামাতিয়া বলেন, দুই দিনব্যাপী এই সম্মেলনের মাধ্যমে বিভিন্ন সমস্যা ও সম্ভাবনার বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছি। এর ফলে দুদেশের মধ্যে সম্পর্কের উন্নয়ন হবে।