নগরীর এম এ আজিজ আউটার এস্টেডিয়াম খেলার মাঠ দখল করে সুইমিং পুল নির্মাণ করা হচ্ছে খেলার মাঠে সুইমিংপুল কেন? দেখা যাবে তার আড়ারে দোকান নির্মাণ করে ভাড়া দেয়া শুরু করে দিয়েছে। টিন দিয়ে যে ঘেরাও করা হয়েছে সুইমিং পুলের জন্য তা ভেঙে ফেলেন।’ নগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক সিটি মেয়র মহিউদ্দিন চৌধুরীবর্তমান সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিনকে ইঙ্গিত করে এসব কথা বলেন।
সোমবার বিকেলে নগরীর লালদীঘি মাঠে সোনালি যান্ত্রিক মৎস্য শিল্প সমবায় সমিতির ব্যানারে আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বর্ষীয়ান এই আওয়ামী লীগ নেতা বলেন, ‘মেয়র সাহেব সার্বক্ষণিক বন্দরের চেয়ারম্যানের কক্ষে বসে থাকেন। চারটি স্টিভিডোরশিফ নিয়েছেন। একটা লোক একটা স্টিভিডোরশিফ নেবেন। কিন্তু কি কারণে, বাহুবলে চারটি নিয়েছেন। সেটা তো তার দায়িত্ব নয়। তবুও তিনি সেসব কাজগুলো করছেন।’
সিটি কর্পোরেশনের অফিসারদের নিয়োগ প্রসঙ্গ টেনে সমাবেশে মহিউদ্দিন চৌধুরী আরও বলেন, ‘সিটি করপোরেশনে একজন অ্যাস্টেট অফিসার আছে, একজন সিআরও (প্রধান রাজস্ব অফিসার) আছে। কিন্তু আরও ৭-৮ পদ আছে, সেখানে স্থায়ী কেউ নেই।অস্থায়ী লোকদের দিয়ে চালানো হচ্ছে।
ভুল করে সংশোধন করার চেষ্টা করেন না নিজেকে সংশোধনও করতে চান না। মেয়র নাছির ছাড়াও চট্টগ্রামের তিনজন সংসদ সদস্যও বন্দর চেয়ারম্যানের কক্ষে বসে থাকনে বলে অভিযোগ তুলেন মহিউদ্দিন চৌধুরী।
‘নির্বাচনে কেউ এমপি হয়, পরবর্তীতে মন্ত্রী হয়। আবার কেউ মেয়র হয়, কেউ কাউন্সিলর হয়েছেন। তার ভাগ ভাগ আছে। কিন্তু সংসদে কথা বলবেন যারা, তারা সংসদে কথা না বলে বন্দরে বসে থাকেন।’
বক্তৃতার এক পর্যায়ে অসুস্থ্য হয়ে পড়ায় সাবেক এই মেয়র বক্তব্য সংক্ষিপ্ত করে বলেন, মৃত্যুর পূর্বক্ষণ পর্যন্ত আছি থাকব।
ক্রীড়াবান্ধব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চট্টগ্রামে একটি আধুনিক সুইমিং পুল স্থাপনের জন্য জাতীয় ক্রীড়া পরিষদকে নিদের্শনা দিয়েছেন উল্লেখ করে ক্রীড়া সংগঠকেরা বলেছেন, ক্রীড়া পরিষদ সে মোতাবেক আউটার স্টেডিয়ামের এক কোনায় সিজেকেএসের নিজস্ব জায়গায় সুইমিং পুল স্থাপনের সিদ্ধান্ত নেয়।
সিজেকেএসের ই-মেইল থেকে মঙ্গলবার (১১ এপ্রিল) সিটিজিনিউজকে পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন তারা।
বিবৃতিতে বলা হয়, কিছুদিন আগে প্রায় ১২ কোটি টাকা ব্যয়ে সুইমিং পুলের টেন্ডার হয়। ঢাকার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজও শুরু করেছে। ইতিমধ্যে একদল স্বার্থান্বেষী মহল এ সুইমিং পুল না হওয়ার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। ৪৪ বছর অপেক্ষার পর যে সুইমিং পুলে ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ড. বীরেন সিকদার ও ক্রীড়া উপমন্ত্রী আরিফ খান জয়ের উদ্যোগে প্রধানমন্ত্রী অনুদান দিয়েছেন তা হতে না দেওয়া প্রধানমন্ত্রীর সাথে বিরুদ্ধাচরণ করা বলে আমরা মনে করি। আমাদের ক্রীড়ার উন্নয়নের জন্য সুইমিং পুল অপরিহার্য। তাই তিনি তা দান করেছেন।
সর্বস্তরের ক্রীড়াবিদ, ক্রীড়ামোদী সুইমিং পুলের বিরুদ্ধাচরণকারীদের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়ে তারা যেকোনো মূল্যে সুইমিং পুল করার প্রত্যয় ঘোষণা করেন।
বিবৃতিতে নাম রয়েছে চট্টগ্রাম জেলা ক্রীড়া সংস্থার সহ-সভাপতি সাহেদ আজগর চৌধুরী, অ্যাডভোকেট শাহীন আফতাবুর রেজা চৌধুরী, মোজাম্মেল হক, মো. হাফিজুর রহমান, অতিরিক্ত সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ শাহাবুদ্দিন শামীম, যুগ্ম-সম্পাদক আমিনুল ইসলাম, শাহজাদা আলম, কোষাধ্যক্ষ শাহাবুদ্দীন মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর, নির্বাহী সদস্য দিদারুল আলম চৌধুরী, জহির আহমদ চৌধুরী, সৈয়দ আবুল বশর, জাহেদুল ইসলাম, একেএম এহসানুল হায়দার চৌধুরী বাবুল, আ ন ম ওয়াহিদ দুলাল, মোহাম্মদ ইউসুফ, একেএম আবদুল হান্নান আকবর, গোলাম মহিউদ্দীন হাসান, মো. মশিউর রহমান চৌধুরী, তানভীর আহমেদ চৌধুরী, আছলাম মোরশেদ, ইঞ্জিনিয়ার জসীম উদ্দিন, মিসেস রেখা আলম চৌধুরী, মিসেস রেজিয়া বেগম ছবি, চট্টগ্রাম বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্থার সহ-সভাপতি আলী আব্বাস, সাধারণ সম্পাদক সিরাজউদ্দিন মো. আলমগীর, যুগ্ম-সম্পাদক সরোয়ার হোসেন, নজরুল ইসলাম লেদু, নোমান আল মাহমুদ, আবু সামা বিপ্লব, রেফারিজ অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক আবদুল হান্নান মিরন, ক্রিকেট খেলোয়াড় সমিতির সভাপতি ও সাবেক জাতীয় ক্রিকেটার শহীদুর রহমান, সহসভাপতি নুরুল আবেদীন নোভেল, সাবেক ক্রিকেটার আকরাম খান, ফজলে বারী খান রুবেল ও চট্টগ্রাম ফুটবল খেলোয়াড় সমিতির কর্মকর্তা প্রিয়তোষ সাপ্পী, চট্টগ্রাম ক্রিকেট আম্পায়ার্স অ্যান্ড স্কোরার অ্যাসোসিয়েশনের শওকত হোসেন, কোচেস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সাবেক জাতীয় ক্রিকেটার আফতাব আহমেদ, সাবেক ক্রিকেটার নাজিম উদ্দিন, আজিম উদ্দিন, তারেক হোসেন খান, মাসুম-উদ-দৌলা, চট্টগ্রাম জেলা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সহ-সভাপতি মঞ্জুর আলম মঞ্জু, এসএম শহীদুল ইসলাম, কোষাধ্যক্ষ মোহা. শাহজাহান, সদস্য মাহমুদুর রহমান মাহবুব, হাসান মুরাদ বিপ্লব, আবু সরওয়ার চৌধুরী, লোকমান হাকিম মোহাম্মদ ইব্রাহিম, এসএম সাইফুদ্দীন, মো. ওসমান গনি রানা, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক শাহাদাত হোসেন, বিভাগীয় ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সামশুল হক চৌধুরী এমপি, বাংলাদেশ জেলা ও বিভাগীয় ক্রীড়া সংগঠক পরিষদের মহাসচিব আশিকুর রহমান মিকু, বাংলাদেশ জেলা ও বিভাগীয় ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ও ময়মনসিংহ বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ্ ফুয়াদ রেদওয়ান, বাংলাদেশ ফেডারেশন ক্রীড়া সংগঠক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক কোহিনুর, ব্রাদার্স ক্রিকেট একাডেমির মোমিনুল হক, ইস্পাহানী ক্রিকেট একাডেমির মিনহাজ উদ্দিন, জুনিয়র ক্রিকেট একাডেমির তপন দত্ত, ব্রাইট ক্রিকেট একাডেমির মর্তুজা রায়হান মিঠু প্রমুখের।
ক্রীড়াবান্ধব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চট্টগ্রামে একটি আধুনিক সুইমিং পুল স্থাপনের জন্য জাতীয় ক্রীড়া পরিষদকে নিদের্শনা দিয়েছেন উল্লেখ করে ক্রীড়া সংগঠকেরা বলেছেন, ক্রীড়া পরিষদ সে মোতাবেক আউটার স্টেডিয়ামের এক কোনায় সিজেকেএসের নিজস্ব জায়গায় সুইমিং পুল স্থাপনের সিদ্ধান্ত নেয়।
সিজেকেএসের ই-মেইল থেকে মঙ্গলবার (১১ এপ্রিল) সিটিজিনিউজকে পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন তারা।
বিবৃতিতে বলা হয়, কিছুদিন আগে প্রায় ১২ কোটি টাকা ব্যয়ে সুইমিং পুলের টেন্ডার হয়। ঢাকার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজও শুরু করেছে। ইতিমধ্যে একদল স্বার্থান্বেষী মহল এ সুইমিং পুল না হওয়ার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। ৪৪ বছর অপেক্ষার পর যে সুইমিং পুলে ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ড. বীরেন সিকদার ও ক্রীড়া উপমন্ত্রী আরিফ খান জয়ের উদ্যোগে প্রধানমন্ত্রী অনুদান দিয়েছেন তা হতে না দেওয়া প্রধানমন্ত্রীর সাথে বিরুদ্ধাচরণ করা বলে আমরা মনে করি। আমাদের ক্রীড়ার উন্নয়নের জন্য সুইমিং পুল অপরিহার্য। তাই তিনি তা দান করেছেন।
সর্বস্তরের ক্রীড়াবিদ, ক্রীড়ামোদী সুইমিং পুলের বিরুদ্ধাচরণকারীদের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়ে তারা যেকোনো মূল্যে সুইমিং পুল করার প্রত্যয় ঘোষণা করেন।
বিবৃতিতে নাম রয়েছে চট্টগ্রাম জেলা ক্রীড়া সংস্থার সহ-সভাপতি সাহেদ আজগর চৌধুরী, অ্যাডভোকেট শাহীন আফতাবুর রেজা চৌধুরী, মোজাম্মেল হক, মো. হাফিজুর রহমান, অতিরিক্ত সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ শাহাবুদ্দিন শামীম, যুগ্ম-সম্পাদক আমিনুল ইসলাম, শাহজাদা আলম, কোষাধ্যক্ষ শাহাবুদ্দীন মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর, নির্বাহী সদস্য দিদারুল আলম চৌধুরী, জহির আহমদ চৌধুরী, সৈয়দ আবুল বশর, জাহেদুল ইসলাম, একেএম এহসানুল হায়দার চৌধুরী বাবুল, আ ন ম ওয়াহিদ দুলাল, মোহাম্মদ ইউসুফ, একেএম আবদুল হান্নান আকবর, গোলাম মহিউদ্দীন হাসান, মো. মশিউর রহমান চৌধুরী, তানভীর আহমেদ চৌধুরী, আছলাম মোরশেদ, ইঞ্জিনিয়ার জসীম উদ্দিন, মিসেস রেখা আলম চৌধুরী, মিসেস রেজিয়া বেগম ছবি, চট্টগ্রাম বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্থার সহ-সভাপতি আলী আব্বাস, সাধারণ সম্পাদক সিরাজউদ্দিন মো. আলমগীর, যুগ্ম-সম্পাদক সরোয়ার হোসেন, নজরুল ইসলাম লেদু, নোমান আল মাহমুদ, আবু সামা বিপ্লব, রেফারিজ অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক আবদুল হান্নান মিরন, ক্রিকেট খেলোয়াড় সমিতির সভাপতি ও সাবেক জাতীয় ক্রিকেটার শহীদুর রহমান, সহসভাপতি নুরুল আবেদীন নোভেল, সাবেক ক্রিকেটার আকরাম খান, ফজলে বারী খান রুবেল ও চট্টগ্রাম ফুটবল খেলোয়াড় সমিতির কর্মকর্তা প্রিয়তোষ সাপ্পী, চট্টগ্রাম ক্রিকেট আম্পায়ার্স অ্যান্ড স্কোরার অ্যাসোসিয়েশনের শওকত হোসেন, কোচেস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সাবেক জাতীয় ক্রিকেটার আফতাব আহমেদ, সাবেক ক্রিকেটার নাজিম উদ্দিন, আজিম উদ্দিন, তারেক হোসেন খান, মাসুম-উদ-দৌলা, চট্টগ্রাম জেলা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সহ-সভাপতি মঞ্জুর আলম মঞ্জু, এসএম শহীদুল ইসলাম, কোষাধ্যক্ষ মোহা. শাহজাহান, সদস্য মাহমুদুর রহমান মাহবুব, হাসান মুরাদ বিপ্লব, আবু সরওয়ার চৌধুরী, লোকমান হাকিম মোহাম্মদ ইব্রাহিম, এসএম সাইফুদ্দীন, মো. ওসমান গনি রানা, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক শাহাদাত হোসেন, বিভাগীয় ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সামশুল হক চৌধুরী এমপি, বাংলাদেশ জেলা ও বিভাগীয় ক্রীড়া সংগঠক পরিষদের মহাসচিব আশিকুর রহমান মিকু, বাংলাদেশ জেলা ও বিভাগীয় ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ও ময়মনসিংহ বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ্ ফুয়াদ রেদওয়ান, বাংলাদেশ ফেডারেশন ক্রীড়া সংগঠক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক কোহিনুর, ব্রাদার্স ক্রিকেট একাডেমির মোমিনুল হক, ইস্পাহানী ক্রিকেট একাডেমির মিনহাজ উদ্দিন, জুনিয়র ক্রিকেট একাডেমির তপন দত্ত, ব্রাইট ক্রিকেট একাডেমির মর্তুজা রায়হান মিঠু প্রমুখের।