মিয়ানমার থেকে মাদক আসছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে টেকনাফ উপজেলার হোয়াইক্যং ইউনিয়নের কয়েকটি সীমান্ত পয়েন্ট দিয়ে। পয়েন্ট গুলো হচ্ছে খারাইংগা ঘুনা, উলুবনিয়া, উনছিপ্রাং, লম্বাবিল, তেচ্ছিব্রীজ। এসব এলাকায় ইয়াবার পাশাপশি মদ ও বিয়ার ব্যাবসা জমজমাট হয়ে উঠেছে। সক্রিয় হয়ে উঠেছে মদ বিয়ার ব্যবসার সাথে জড়িত একটি সিন্ডিকেট। অল্প ক’দিন আগেই তাদের বিয়ারের একটি বড় চালানের খবর পেয়ে বিজিবি অভিযান চালালে বিপুল পরিমান বিয়ার উদ্ধারে স্বক্ষম হন।
জানা যায়, হোয়াইক্যং মডেল ইউনিয়নের সীমান্ত জনপদ খারাইংগা ঘুনা, উলুবনিয়া,উনছিপ্রাং, লম্বাবিল, তেচ্ছিব্রীজ এলাকায় মিয়ানমার থেকে আসছে বিপুল পরিমান হুইসকি মদও বিয়ার। পাশাপাশি উনছিপ্রাং ও কুতুবদিয়া পাড়া পয়েন্ট দিয়ে বার্মিজ সিগারেট, কারেন্ট জাল, পাইপসহ নানা চোরাইপন্য আসছে দেদারসে। যাচ্ছে ভোজ্য তেল, চাল পিয়াজ ও বাংলাদেশী মেডিসিন। সীমান্তের এই চিহ্নিত চক্রটি প্রতিদিন সীমান্তের বিজিবির চোখে ফাঁকি দিয়ে মদ বিয়ার এনে হোয়াইক্যং বাজার, হ্নীলা বাজার, দমদমিয়া সেন্টমার্টিন যাতায়াতের ঘাঁট সহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় পাচার করে থাকে। বিশ^স্থ সূত্রে জানা যায়, আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর লোকজনদের চলাচল, টহলের প্রতি খোঁজ খবর নিতে উল্লেখিত পয়েন্টের সুনির্দিষ্ট কয়েকটি জায়গায় চোরাচালানীদের গুপ্তচর থাকে। সারারাত জেগে পুলিশ বিজিবির টহলের প্রতি মিনিটে মিনিটে নজর রাখে। চোরাচালানীরা রাস্তায় থাকা দালালদের গ্রীন সিগনেল পেলেই মদ বিয়ার এনে তাদের আস্তানায় মওজুদ করে। অবস্থা বুঝে পরে তারা পাচারের ব্যবস্থা করে দেশের নানা প্রান্তে। মদ বিয়ার ব্যবসার সাথে বেশির ভাগ জড়িত উল্লেখিত এলাকার ইয়াবা ব্যবসায়ীরা।
একটি সুত্র জানায়, ইয়াবা ব্যবসায়ীদের কারসাজিতে মিয়ানমার থেকে মদ বিয়ার আনে চোরাই সিন্ডিকেটটি। এক জরিপে দেখা যায়, ইয়াবা ব্যবসায়ীরা বেশির ভাগই মদখোর। বিয়ার তো তাদের জন্য এনার্জি ড্রিংক। ফলে এসব মদ বিয়ার ব্যবসার নেপথ্যে ইয়াবা ব্যবসায়ীদের চাহিদা থাকায় বন্ধ হচ্ছেনা কিছুতেই। বর্তমানে হোয়াইক্যং এর যত্র তত্র মদ বিয়ার হাতের নাগালে পাওয়ায় উঠতি বয়সের যুবকরা এবং স্কুল, কলেজ, বিশ^বিদ্যালয় পড়–য়া ছাত্ররা ও এসব মদ বিয়ারের প্রতি ঝুঁকছে। মদ বিয়ারের সয়লাবের ফলে বিপথগামী হচ্ছে অসংখ্য যুবক ও ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে এসব পরিবারের। এলাকাবাসী জানান কতিপয় অসাধু ইয়াবা ব্যবসায়ী একটি রাজনৈতিক দলের আশ্রিতরাই বেশির ভাগ ইয়াবা ও মদ বিয়ার ব্যবসার সাথে জড়িত।
জানা যায়, হোয়াইক্যং মডেল ইউনিয়নের সীমান্ত জনপদ খারাইংগা ঘুনা, উলুবনিয়া,উনছিপ্রাং, লম্বাবিল, তেচ্ছিব্রীজ এলাকায় মিয়ানমার থেকে আসছে বিপুল পরিমান হুইসকি মদও বিয়ার। পাশাপাশি উনছিপ্রাং ও কুতুবদিয়া পাড়া পয়েন্ট দিয়ে বার্মিজ সিগারেট, কারেন্ট জাল, পাইপসহ নানা চোরাইপন্য আসছে দেদারসে। যাচ্ছে ভোজ্য তেল, চাল পিয়াজ ও বাংলাদেশী মেডিসিন। সীমান্তের এই চিহ্নিত চক্রটি প্রতিদিন সীমান্তের বিজিবির চোখে ফাঁকি দিয়ে মদ বিয়ার এনে হোয়াইক্যং বাজার, হ্নীলা বাজার, দমদমিয়া সেন্টমার্টিন যাতায়াতের ঘাঁট সহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় পাচার করে থাকে। বিশ^স্থ সূত্রে জানা যায়, আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর লোকজনদের চলাচল, টহলের প্রতি খোঁজ খবর নিতে উল্লেখিত পয়েন্টের সুনির্দিষ্ট কয়েকটি জায়গায় চোরাচালানীদের গুপ্তচর থাকে। সারারাত জেগে পুলিশ বিজিবির টহলের প্রতি মিনিটে মিনিটে নজর রাখে। চোরাচালানীরা রাস্তায় থাকা দালালদের গ্রীন সিগনেল পেলেই মদ বিয়ার এনে তাদের আস্তানায় মওজুদ করে। অবস্থা বুঝে পরে তারা পাচারের ব্যবস্থা করে দেশের নানা প্রান্তে। মদ বিয়ার ব্যবসার সাথে বেশির ভাগ জড়িত উল্লেখিত এলাকার ইয়াবা ব্যবসায়ীরা।
একটি সুত্র জানায়, ইয়াবা ব্যবসায়ীদের কারসাজিতে মিয়ানমার থেকে মদ বিয়ার আনে চোরাই সিন্ডিকেটটি। এক জরিপে দেখা যায়, ইয়াবা ব্যবসায়ীরা বেশির ভাগই মদখোর। বিয়ার তো তাদের জন্য এনার্জি ড্রিংক। ফলে এসব মদ বিয়ার ব্যবসার নেপথ্যে ইয়াবা ব্যবসায়ীদের চাহিদা থাকায় বন্ধ হচ্ছেনা কিছুতেই। বর্তমানে হোয়াইক্যং এর যত্র তত্র মদ বিয়ার হাতের নাগালে পাওয়ায় উঠতি বয়সের যুবকরা এবং স্কুল, কলেজ, বিশ^বিদ্যালয় পড়–য়া ছাত্ররা ও এসব মদ বিয়ারের প্রতি ঝুঁকছে। মদ বিয়ারের সয়লাবের ফলে বিপথগামী হচ্ছে অসংখ্য যুবক ও ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে এসব পরিবারের। এলাকাবাসী জানান কতিপয় অসাধু ইয়াবা ব্যবসায়ী একটি রাজনৈতিক দলের আশ্রিতরাই বেশির ভাগ ইয়াবা ও মদ বিয়ার ব্যবসার সাথে জড়িত।