বাংলাদেশের বিজয় অর্জনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভূমিকা ছিল অপরিসীম।বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব আলম হানিফ এমপি বলেছেন স্বাধীনতার জন্য তিনি চৌদ্দ বছর জেলে কেটেছিলেন। সেই ৭ই মার্চ বঙ্গবন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়ে বাঙ্গালী জাতি দীর্ঘ ৯ মাস যুদ্ধ করে ৩০ লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে পাক হানাদার বাহিনীকে পরাজিত করে দেশ স্বাধীন রাষ্ট্র পেয়েছে। তিনি আরো বলেন জিয়াউর রহমান পাকিস্তানিদের এজেন্ট ছিল। মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি দেশের পক্ষে নয়, পাকিস্তানের পক্ষে কাজ করেছিলেন। খালেদা জিয়াও সেই পাকিস্তানের এজেন্ট। বিএনপি জামাত পাকিস্তানের আদর্শে পরিচালিত। তারা এখনো পাকিস্তানের স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য কাজ করে যাচ্ছে। এদের হাত থেকে বাংলাদেশকে রক্ষা করার করতে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।
২৪ ডিসেম্বর শনিবার রাতে চট্টগ্রামের রাউজান কলেজ মাঠে ৮দিন ব্যাপি বিজয় মেলা উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
স্থানীয় সাংসদ রেলপথ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এবিএম ফজলে করিম চৌধুরীর সভাপতিত্বে এতে প্রধান বক্তা ছিলেন উত্তর জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি নুরুল আলম চৌধুরী। বিশেষ বক্তা ছিলেন উত্তর জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক এম.এ সালাম, চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ সুপার নুরে আলম মিনা। অতিথি ছিলেন উত্তর জেলা মহিলা সভানেত্রী দিলোয়ার ই্উসুফ, উপজেরা চেয়ারম্যান এহেছানুল হায়দর চৌধুরী বাবুল, এমপি পুত্র ফারাজ করিম চৌধুরী, উত্তর জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি আব্দুল ওহাব, বিজয় মেলা উদযাপন পরিষদের আহবায়ক ভারপ্রাপ্ত উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি কামাল উদ্দিন আহমেদ, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার আবু জাফর চৌধুরী, জমির উদ্দিন পারভেজ, বশির উদ্দিন খান, কাজী ইকবাল, জসিম উদ্দিন চৌধুরী, নজরুল ইসলাম চৌধুরী, হাটহাজারী পুলিশ সার্কেল এএসপি লুৎফর রহমান, রাউজান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শামীম হোসেন, রাউজান থানার ওসি কেপায়েত উল্লাহ, সাইফুল ইসলাম চৌধুরী রানা, আহসান হাবিব চৌধুরী হাসান, সুমন দে, ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব দিদারুল আলম, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্বাস উদ্দিন, নুরুল আবছার বাঁশি, সোরোয়ার্দী সিকদার, আলহাজ আব্দুর রহমান লালু, সুকুমার বড়ুয়া, প্রিয়তোষ চৌধুরী, বিএম জসিম উদ্দিন হিরু, তসলিম উদ্দিন, রোকন উদ্দিন, সৈয়দ আব্দুল জব্বার সোহেল, সাহাবুদ্দিন আরিফ, ভূপেষ বড়ুয়া, কাউন্সিলর আলমগীর আলী, সমীর দাশ গুপ্ত, মো. আজাদ হোসেন, দিলীপ চৌধুরী, শওকত হোসেন, ম্যালকম চক্রবর্ত্তী, জানে আলম জনি, সাবেক কাউন্সিলর শামীমুল ইসলাম শামু, তপন দে, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ফৌজিয়া খানম মিনা, হাসান মো. রাসেল, জান্নাতুল ফেরদৌস ডলি, রুজিনা, শাহানাজ বেগম, সারজু মো. নাছের, ছাত্রলীগ নেতা ইমরান হোসেন ইমু, অনুপ চক্রবর্তী, জিল্লু রহমান, ইকবাল হোসেন, আসিফ, ইমরান হোসেন জীবন, সাজ্জাদ হোসেনসহ এছাড়াও জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ, মুক্তিযোদ্ধারা উপস্তিত ছিলেন।