ছাত্রলীগের ছয় নেতাকে সংগঠন থেকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে কেন্দ্রীয় নেতাদের উপস্থিতিতে শনিবার হামলার ঘটনায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) ।রোববার বিকেলে এ ঘোষণা দেন কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের দপ্তর সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন শাহজাদা।বহিষ্কৃতরা হলেন, চবি ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মো. রকিব উদ্দীন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবু তোরাব পরশ, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. আরমান মিয়া, আপ্যায়ন বিষয়ক সম্পাদক মিজানুর রহমান, কার্যনির্বাহী সদস্য সাইফুল ইসলাম সাঈদ ও আরেফুল হক অপু।বহিষ্কৃতরা সবাই বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি আলমগীর টিপুর অনুসারী বলে পরিচিত।এ বিষয়ে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম জাকির হোসাইন সমকালকে বলেন, ‘শনিবার কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের চার নেতার উপস্থিতিতে দুই ছাত্রলীগ কর্মীকে হামলার ঘটনায় চবির ছয় ছাত্রলীগ নেতাকে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। ভবিষ্যতে কেউ যদি এ ধরনের শৃঙ্খলাবিরোধী কর্মকাণ্ডে জড়িত হয় তাদেরও ছাড় দেওয়া হবে না।’
এদিকে শনিবার হামলার শিকার ছাত্রলীগ কর্মী আজিজুল ইসলাম রাতেই পাঁচলাইশ মডেল থানায় একটি মামলা করেন। মামলায় ১৪ জনের নাম উল্লেখ এবং আরও ১০/১৫ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে। এ মামলার আসামিদের মধ্যে বহিষ্কৃত ছয় ছাত্রলীগ নেতার নামও রয়েছে।
পাঁচলাইশ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহিউদ্দিন মাহমুদ মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে সমকালকে বলেন, আসামিদের গ্রেফতারে চেষ্টা করা হচ্ছে। উল্লেখ্য, বৃহস্পতি ও শুক্রবার দু’গ্রুপে সংঘর্ষের কারণ তদন্তে আসা কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতারা শনিবার জেলা পুলিশ সুপার নুরে আলম মিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে ফেরার পথে দিয়াজের অনুসারী হিসাবে পরিচিত আইন বিষয়ক সম্পাদক আবু সাইদ মারজান ও আজিজুল ইসলামের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। পরে তাদের উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।
এদিকে দিয়াজের অনুসারীদের দাবি বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি আলমগীর টিপুর নির্দেশেই তাদের ওপর হামলা করা হয়েছে। তবে অভিযোগ অস্বীকার করে শনিবার রাতে আলমগীর টিপু সমকালকে বলেন, ‘এ অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। শহরে তাদের মারধর করা হয়েছে। এ ঘটনার সাথে আমার কোন সম্পৃক্ততা নেই।
এদিকে শনিবার হামলার শিকার ছাত্রলীগ কর্মী আজিজুল ইসলাম রাতেই পাঁচলাইশ মডেল থানায় একটি মামলা করেন। মামলায় ১৪ জনের নাম উল্লেখ এবং আরও ১০/১৫ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে। এ মামলার আসামিদের মধ্যে বহিষ্কৃত ছয় ছাত্রলীগ নেতার নামও রয়েছে।
পাঁচলাইশ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহিউদ্দিন মাহমুদ মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে সমকালকে বলেন, আসামিদের গ্রেফতারে চেষ্টা করা হচ্ছে। উল্লেখ্য, বৃহস্পতি ও শুক্রবার দু’গ্রুপে সংঘর্ষের কারণ তদন্তে আসা কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতারা শনিবার জেলা পুলিশ সুপার নুরে আলম মিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে ফেরার পথে দিয়াজের অনুসারী হিসাবে পরিচিত আইন বিষয়ক সম্পাদক আবু সাইদ মারজান ও আজিজুল ইসলামের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। পরে তাদের উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।
এদিকে দিয়াজের অনুসারীদের দাবি বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি আলমগীর টিপুর নির্দেশেই তাদের ওপর হামলা করা হয়েছে। তবে অভিযোগ অস্বীকার করে শনিবার রাতে আলমগীর টিপু সমকালকে বলেন, ‘এ অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। শহরে তাদের মারধর করা হয়েছে। এ ঘটনার সাথে আমার কোন সম্পৃক্ততা নেই।