প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন সামাজিক অবস্থা বিবেচনা করে এই আইন প্রণয়ন করা হয়েছে। ‘সরকার প্রণীত বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই। কিছু এনজিও এবং ব্যক্তির গ্রাম্য সমাজ ব্যবস্থা সম্পর্কে সম্যক ধারণা না থাকায় তারা বিশেষ অবস্থায় ১৮ বছরের নিচে মেয়েদের বিয়ের বিষয়টি সম্পর্কে প্রশ্ন তুলছেনবুধবার জাতীয় সংসদে প্রধানমন্ত্রী তার জন্য নির্ধারিত প্রশ্নোত্তর পর্বে জাতীয় পার্টির সদস্য ফখরুল ইমামের এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন। খবর বাসসের
শেখ হাসিনা বলেন, ‘তারা বাস্তব অবস্থা থেকে অনেক দূরে রয়েছে। পশ্চিমা অনেক দেশেই মেয়েদের ১৪ এবং ১৬ বছরের বিয়ের বিধান রয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘কোনও আইন অনমনীয় হতে পারে না। বিশেষ কোনও ঘটনার জন্য অবশ্যই বিকল্প ব্যবস্থা রাখতে হয়। বিশেষ করে ১৮ বছরের নিচে কোনও মেয়ে যদি অপ্রত্যাশিত গর্ভধারণ করে তাহলে এর জন্য বিকল্প ব্যবস্থা রাখতে হবে। অন্যথায় এটা সমাজের জন্য দুর্যোগ বয়ে আনবে।’
শেখ হাসিনা বলেন, বর্তমান সরকার অব্যাহতভাবে জনগণকে বাল্যবিয়ে সম্পর্কে সচেতন করে যাচ্ছে। এ লক্ষ্যে মেয়েদের শিক্ষায় উৎসাহিত করতে বিভিন্ন বৃত্তি দেওয়াসহ চাকরির সুযোগ সৃষ্টি করছে।তিনি বলেন, অভিভাবকদের ওপর চাপ কমাতে এখন মেয়েদের উচ্চ শিক্ষা পর্যন্ত বৃত্তি দেওয়া হচ্ছে এবং অভিভাবকরা তাদের মেয়েদের বাল্যবিয়ে সম্পর্কে উদ্বিগ্ন নয়।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘তারা বাস্তব অবস্থা থেকে অনেক দূরে রয়েছে। পশ্চিমা অনেক দেশেই মেয়েদের ১৪ এবং ১৬ বছরের বিয়ের বিধান রয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘কোনও আইন অনমনীয় হতে পারে না। বিশেষ কোনও ঘটনার জন্য অবশ্যই বিকল্প ব্যবস্থা রাখতে হয়। বিশেষ করে ১৮ বছরের নিচে কোনও মেয়ে যদি অপ্রত্যাশিত গর্ভধারণ করে তাহলে এর জন্য বিকল্প ব্যবস্থা রাখতে হবে। অন্যথায় এটা সমাজের জন্য দুর্যোগ বয়ে আনবে।’
শেখ হাসিনা বলেন, বর্তমান সরকার অব্যাহতভাবে জনগণকে বাল্যবিয়ে সম্পর্কে সচেতন করে যাচ্ছে। এ লক্ষ্যে মেয়েদের শিক্ষায় উৎসাহিত করতে বিভিন্ন বৃত্তি দেওয়াসহ চাকরির সুযোগ সৃষ্টি করছে।তিনি বলেন, অভিভাবকদের ওপর চাপ কমাতে এখন মেয়েদের উচ্চ শিক্ষা পর্যন্ত বৃত্তি দেওয়া হচ্ছে এবং অভিভাবকরা তাদের মেয়েদের বাল্যবিয়ে সম্পর্কে উদ্বিগ্ন নয়।