প্রথম ম্যাচে ভ্যালেন্সিয়াকে ২-০ গোলে হারিয়ে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে ওঠে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ।স্প্যানিশ লা-লিগায় একই দিনে তিন জায়ান্ট দল মাঠে নামে। পরের ম্যাচে এইবারকে হারিয়ে শীর্ষে ওঠার সুযোগ ছিল রিয়াল মাদ্রিদের সামনে। কিন্তু তারা পুচকে এ দলের সঙ্গে ১-১ গোলে ড্র করে। এতে দিনের শেষ ম্যাচে সেল্টা ভিগোকে হারিয়ে শীর্ষস্থান পূনরুদ্ধারের সুযোগ পায় বার্সেলোনা। কিন্তু তারা এবার হেরে বসে সেল্টা ভিগোর কাছে। স্বাগতিকরা জেতে ৪-৩ গোলে। এতে মৌসুমে দ্বিতীয় হার দেখে লুইস এনরিকের বার্সেলোনা। লিওনেল মেসিহীন বার্সেলোনা এদিন প্রথমার্ধেই হতভম্ভ হয়ে পড়ে। পিছিয়ে পড়ে ৩-০ গোলে। মাত্র ১১ মিনিটের মধ্যে তিন গোল খায় বার্সেলোনা। ম্যাচের ৩৩ মিনিটে সিসটোর গোলে এগিয়ে যায় স্বাগতিক সেল্টা ভিগো। এরপর ৩১ মিনিনে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন লাগো আসপাস। আর এর মাত্র এক মিনিট বাদে আত্মঘাতী গোলে সেল্টা ভিগোর ব্যবধান আরো বাড়ান বার্সেলোনার ডিফেন্ডার জেরেমি ম্যাথিউ। দ্বিতীয়ার্ধে সফরকারীদের হয়ে জোড়া গোল করেন ডিফেন্ডার জেরার্ড পিকে। কিন্তু তাতেও উদ্ধার পায়নি কাতালানরা। ৫৮ মিনিটে প্রথমে ব্যবধান কমান পিকে। এরপর ৬৪ মিনিটে পেনাল্টির গোলে ব্যবধান ৩-২ করেন ব্রাজিলিয়ান স্ট্রাইকার নেইমার। কিন্তু ৭৭ মিনিটে হারনানদেজের গোলে ফের বড় ব্যবধানে এগিয়ে যায় সেল্টা ভিগো। ম্যাচের শেষ বাঁশি বাজার কয়েক মিনিট আগে পিকে নিজের দ্বিতীয় গোলটি করলেও উদ্ধার পায়নি বার্সেলোনা। তাদের ফিরতে হয়ে ৪-৩ গোলের হার নিয়ে।
M | T | W | T | F | S | S |
---|---|---|---|---|---|---|
1 | ||||||
2 | 3 | 4 | 5 | 6 | 7 | 8 |
9 | 10 | 11 | 12 | 13 | 14 | 15 |
16 | 17 | 18 | 19 | 20 | 21 | 22 |
23 | 24 | 25 | 26 | 27 | 28 | 29 |
30 | 31 |