১৯ অক্টোবর সরকার দলীয় সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদির অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় অবশিষ্ট যুক্তি যুক্তি ।
বুধবার ঢাকার তিন নম্বর বিশেষ জজ আদালতে বদির পক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেন তার আইনজীবী মাহবুব আহমেদ। কিন্তু এদিন ও বদির পক্ষে যুক্তি উপস্থাপন শেষ না হওয়ায় ওই আদালতের বিচারক আবু আহমেদ জমাদার আগামী ১৯ অক্টোবর অবশিষ্ট যুক্তি উপস্থাপনের জন্য দিন ধার্য করেছেন। এরআগে গত ২৪ আগষ্ট বদির পক্ষে আংশিক যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করা হয়। যুক্তিতর্ক উপস্থাপনকালে আসামী বদি আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
তার আগে গত ১০ আগষ্ট দুদকের পক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করা হয়।
মামলাটিতে ২০১৫ সালের ৯ সেপ্টেম্বর বদির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত।
২০১৪ সালের ২১ আগস্ট এমপি বদির বিরুদ্ধে দুদকের উপ-পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুস সোবহানের দায়ের করা ওই মামলা নির্বাচন কমিশনে জমা দেয়া হলফনামার বাইরে ১০ কোটি ৮৬ লাখ ৮১ হাজার ৬৬৯ টাকা অবৈধ সম্পদ থাকার অভিযোগ পাওয়া যায়। সম্পদ ৩৫১ গুণ বৃদ্ধি পাওয়া, পাঁচ বছরে তার আয় ৩৬ কোটি ৯৬ লাখ ৯৯ হাজার ৪০ টাকা। হলফনামা অনুসারে তার বার্ষিক আয় ৭ কোটি ৩৯ লাখ ৩৯ হাজার ৮০৮ টাকা। আর বার্ষিক ব্যয় ২ কোটি ৮১ লাখ ২৯ হাজার ৯২৮ টাকা।
২০০৮ সালে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে জমা দেয়া হলফনামায় তার বার্ষিক আয় ছিল ২ লাখ ১০ হাজার ৪৮০ টাকা। ব্যয় ছিল ২ লাখ ১৮ হাজার ৭২৮ টাকা। ওই সময় বিভিন্ন ব্যাংকে তার মোট জমা ও সঞ্চয়ী আমানত ছিল ৯১ হাজার ৯৮ টাকা।২০১৫ সালের ৭ মে দুদকের উপ-পরিচালক মঞ্জিল মোর্শেদ আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।